শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রহলে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদ ও দোষীদের স্থা...
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছাত্রহলে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদ ও দোষীদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের দাবিতে গত ১৬ অক্টবর থেকে শিক্ষার্থীরা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ডাকে। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় চালু থাকলেও অঘোষিতভাবে বন্ধ রয়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। তাছাড়া পুনরায় হামলা আতংকে হল ছেড়ে চলে যাচ্ছেন ছাত্র-ছাত্রীরা।
গত ৫ অক্টোবর গভীর রাতে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান ছাত্র হলে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা হলের ১৮ শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করে। এ সময় তারা শতাধিক ল্যাপটপ, আইফোন ও তিন শতাধিক মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক শামীম হাসানের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। সেই থেকে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এদিকে, হামলাকারীরা আটক না হওয়ায় পুনরায় হামলা আতংকে আছেন শিক্ষার্থীরা। এরই মধ্যে অনেক ছাত্রছাত্রী হল ছেড়ে বাড়ি চলে গেছেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলছেন, ক্যাম্পাসে ও হলে বসবাসরতদের নিরাপত্তা প্রদান, হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ ও হামলাকারীদের শাস্তি পর্যন্ত তারা ক্লাস-পরীক্ষায় বসবেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলছেন, ঘটনার সাথে জড়িত ৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে সার্বক্ষণিক অতিরিক্তি পুলিশ প্রহরা বসানো হয়েছে।
গত ৫ অক্টোবর গভীর রাতে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান ছাত্র হলে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা হলের ১৮ শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে আহত করে। এ সময় তারা শতাধিক ল্যাপটপ, আইফোন ও তিন শতাধিক মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ, ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক শামীম হাসানের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। সেই থেকে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এদিকে, হামলাকারীরা আটক না হওয়ায় পুনরায় হামলা আতংকে আছেন শিক্ষার্থীরা। এরই মধ্যে অনেক ছাত্রছাত্রী হল ছেড়ে বাড়ি চলে গেছেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলছেন, ক্যাম্পাসে ও হলে বসবাসরতদের নিরাপত্তা প্রদান, হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ ও হামলাকারীদের শাস্তি পর্যন্ত তারা ক্লাস-পরীক্ষায় বসবেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলছেন, ঘটনার সাথে জড়িত ৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে সার্বক্ষণিক অতিরিক্তি পুলিশ প্রহরা বসানো হয়েছে।