‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’, ‘ওরে নীল দরিয়া’সহ অসংখ্য কালজয়ী বাংলা গানের গায়ক স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী একুশে ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বাংলাদেশের কিংবদন্তী সংগীত শিল্পী প্রয়াত আব্দুল জব্বারকে যশোরে তার গাওয়া গানে গানে স্মরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি যশোর জেলা শাখার উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যায় এ স্মরণানুষ্ঠান হয়। কালেক্টরেট স্কুল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ স্মরণানুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক এড. মাহমুদ হাসান বুলু। অনুষ্ঠানে আব্দুল জব্বারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালনের পর উদীচী যশোরের সমবেত কণ্ঠে ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’ গানের মাধ্যমে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এরপর আব্দুল জব্বারের গাওয়া দেশাত্মবোধক ‘ভালবেসে দেশ যারা ঢেলেছিল’, ‘হাজার বছর পরে’, ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’, ‘ঘুরে এলাম কত দেখে এলাম’ গান পরিবেশন করেন যথাক্রমে তাওহিদুল ইসলাম, সঞ্জয় সরকার, সুব্রত দাস ও মফিজুল ইসলাম। আধুনিক গান ডাক পিয়নে সারাটা দিন, এক বুক জ্বালা নিয়ে, শুধু গান গেয়ে পরিচয়, তোমরা যাদের মানুষ বলো না, শত্রু তুমি বন্ধু তুমি, বিদায় দাওগো বন্ধু তুমি, ও মনের ময়না, সাথী আমার হলো নাতো কেউ, এ মালিকে জাহান, মুখ দেখে ভুল করো না, পিচ ঢালা এই পথটাকে, ওরে নীল দরিয়া গান গেয়ে শোনান যথাক্রমে পার্থ সাহা, দিলীপ সেন, শামীম আহসান সবুজ, শরিফুল ইসলাম, আনন্দ মল্লিক, আসিফ মাহমুদ, এনামুল হক, অসীম মন্ডল রনি, সাইফ মামুনুর রশীদ, শচীন বর্মণ, রফিকুল ইসলাম ও অমিতাভ দাস ভোলা। দ্বৈত সংগীত জীবন আধারে পেয়েছি তোমারে, আমি সাত সাগরের ওপার হতে পরিবেশন করেন যথাক্রমে অর্পি মন্ডল ও শচীন বর্মণ এবং জুনিথা দাস ও তাওহিদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, আব্দুল জব্বার মুক্তিযুদ্ধের সময় হারমোনিয়াম নিয়ে কলকাতার বিভিন্ন ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধাদের গান গেয়ে উদ্বুদ্ধ করেন। সেই দুঃসময়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গেয়েছেন অসংখ্য গান। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে এই শিল্পীর গাওয়া গান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা ও মনোবল বাড়িয়েছে।
সংগীতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে ১৯৮০ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার।
এ মহান শিল্পী ৩০ আগস্ট ২০১৭ বুধবার সকাল ৯টা ২৭ মিনিটে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর।
এরপর আব্দুল জব্বারের গাওয়া দেশাত্মবোধক ‘ভালবেসে দেশ যারা ঢেলেছিল’, ‘হাজার বছর পরে’, ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’, ‘ঘুরে এলাম কত দেখে এলাম’ গান পরিবেশন করেন যথাক্রমে তাওহিদুল ইসলাম, সঞ্জয় সরকার, সুব্রত দাস ও মফিজুল ইসলাম। আধুনিক গান ডাক পিয়নে সারাটা দিন, এক বুক জ্বালা নিয়ে, শুধু গান গেয়ে পরিচয়, তোমরা যাদের মানুষ বলো না, শত্রু তুমি বন্ধু তুমি, বিদায় দাওগো বন্ধু তুমি, ও মনের ময়না, সাথী আমার হলো নাতো কেউ, এ মালিকে জাহান, মুখ দেখে ভুল করো না, পিচ ঢালা এই পথটাকে, ওরে নীল দরিয়া গান গেয়ে শোনান যথাক্রমে পার্থ সাহা, দিলীপ সেন, শামীম আহসান সবুজ, শরিফুল ইসলাম, আনন্দ মল্লিক, আসিফ মাহমুদ, এনামুল হক, অসীম মন্ডল রনি, সাইফ মামুনুর রশীদ, শচীন বর্মণ, রফিকুল ইসলাম ও অমিতাভ দাস ভোলা। দ্বৈত সংগীত জীবন আধারে পেয়েছি তোমারে, আমি সাত সাগরের ওপার হতে পরিবেশন করেন যথাক্রমে অর্পি মন্ডল ও শচীন বর্মণ এবং জুনিথা দাস ও তাওহিদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, আব্দুল জব্বার মুক্তিযুদ্ধের সময় হারমোনিয়াম নিয়ে কলকাতার বিভিন্ন ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধাদের গান গেয়ে উদ্বুদ্ধ করেন। সেই দুঃসময়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে গেয়েছেন অসংখ্য গান। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে এই শিল্পীর গাওয়া গান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রেরণা ও মনোবল বাড়িয়েছে।
সংগীতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে ১৯৮০ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার।
এ মহান শিল্পী ৩০ আগস্ট ২০১৭ বুধবার সকাল ৯টা ২৭ মিনিটে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর।
0 coment rios: