যশোর-বেনাপোল মহাসড়কটি চার লেন করা জন্য বাজেট নেই। এখনই মহাসড়কটি চার লেন হচ্ছে না। এখন শুধু প্রশস্তকরণ করা হবে। প্রথম দিকে রাস্তার উভয় পা...
যশোর-বেনাপোল মহাসড়কটি চার লেন করা জন্য বাজেট নেই। এখনই মহাসড়কটি চার লেন
হচ্ছে না। এখন শুধু প্রশস্তকরণ করা হবে। প্রথম দিকে রাস্তার উভয় পাশে পাঁচ
ফুট করে প্রশস্ত করার সিদ্ধান্ত থাকলেও পরে তা আরো কমিয়ে ৩ ফুট করা হয়েছে।
তাও মাত্র তিন-চতুর্থাংশ। ঐতিহ্যের বাহক রেইনট্রি গাছ রাখতে এ মহাসড়কটি ২৫
ভাগ থাকছে আগের মাপে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের
নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি জানান, ‘যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় মহাসড়ক’ উন্নতিকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৩২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের প্রশস্ততা বাড়ানো হবে। ইতোমধ্যে কাজ শুরুর জন্য ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মহাসড়ক সম্প্রসারণ কাজের দরপত্র দ্রুত আহ্বান করা হবে।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপালের মধ্যে সড়ক পথে যাত্রীবাহী বাস, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে (বিবিআইএন) মোটরযান চুক্তি হয়েছে। সে হিসেবে বেনাপোল-যশোর মহাসড়কটি অবশ্যই চার লেন হওয়া প্রয়োজন ছিল। চার লেন হলে সড়ক পথে যাত্রীবাহী বাস, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যান চলাচল সহজতর হতো ও বেনাপোল বন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রফতানি ও পণ্য পরিবহনে আরো গতি পেত। তারা ঐতিহ্যের বাহক রেইনট্রি গাছ রাখতেই মহাসড়কটি চার লেন করার দাবি জানান তারা।
সড়ক বিভাগ জানিয়েছে, যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে ২৮ কিলোমিটার উভয় পাশে ৬ ফুট করে বাড়ানো হবে। বাকি ১০ কিলোমিটারের প্রশস্ততা আপাতত বাড়ছে না। পরিবেশের ভারসাম্যের বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এ মহাসড়কের শতবর্ষী গাছ না কাটার সিদ্ধান্ত নেয়। গাছ রা করতে গিয়ে তাই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মহাসড়কটি সম্প্রসারণ করা হচ্ছে না। এখন ২৪ ফুট প্রশস্ত যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সম্প্রসারণ করা হবে। যাকে দুই লেন বলা হবে। গাছের কারণে তাও আবার ১০ কিলোমিটার সম্প্রসারণও করা হবে না। ২৮ কিলোমিটার রাস্তার বর্তমান প্রশস্ত ২৪ ফুট থেকে বেড়ে হবে ৩০ ফুট। আর ১০ কিলোমিটার ২৪ ফুট থাকবে। এতে করে রা পাবে এ মহাসড়কের দুই পাশের ২ হাজার ৩১২টি রেইনট্রি গাছ।
যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান খান বলেন, যশোর-বেনাপোল সড়কটি ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করে। এতে প্রায় সময় সড়কটিতে যানজট লেগে থাকে। মহাসড়কটি চার লেন হলে ব্যবসায়ীদের যানজটে পড়ে আর্থিক তির শিকার হতে হবে না। প্রাচীন গাছ রেখেই মহাসড়কটি চার লেন করার দাবি জানান তারা। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ যশোর সার্কেল-১ এর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আলী নূরায়েন বলেছেন, প্রাচীন গাছগুলো বাঁচিয়ে রেখেই এ সড়কের বিভিন্ন অংশের প্রশস্ততা বাড়ানো হচ্ছে। গাছ রেখে সড়কের ২৮ কিলোমিটার সম্প্রসারণ করা যাচ্ছে। তবে এ মহাসড়কের অনেক জায়গায় পিচের আস্তর যেখানে শেষ হয়েছে তার ঠিক পাশেই বড় বড় গাছের সারি। সেখানে সড়ক সম্প্রসারণের সুযোগ নেই। মহাসড়কের বিভিন্ন অংশের এরকম ১০ কিলোমিটারের প্রস্থ আগের মতো রেখেই পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে জানান তিনি। যশোর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, যশোর-বেনাপোল মহাসড়কটি চার লেন হচ্ছে না। এমন কোনো বাজেটই নেই। এখন মহাসড়কটির প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হবে। তবে প্রথম দিকে রাস্তার উভয় পাশ ৫ ফুট করে মোট ১০ ফুট প্রশস্ত করা কথা ভাবা হয়ে ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আরো কমিয়ে ৬ ফুট করা হয়েছে।
তিনি জানান, যশোর-বেনাপোলে ৩৮ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ২৮ কিলোমিটার রাস্তা প্রশস্ত করা হবে। বর্তমান ২৪ ফুট প্রশস্ত রাস্তা ৩০ ফুট প্রশস্ত হবে। তবে ভবিষ্যতে এ মহাসড়ককে চার লেন হবে তার জন্য জরিপ চলছে।
তিনি জানান, ‘যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় মহাসড়ক’ উন্নতিকরণ প্রকল্পের মাধ্যমে ৩২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের প্রশস্ততা বাড়ানো হবে। ইতোমধ্যে কাজ শুরুর জন্য ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মহাসড়ক সম্প্রসারণ কাজের দরপত্র দ্রুত আহ্বান করা হবে।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপালের মধ্যে সড়ক পথে যাত্রীবাহী বাস, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে (বিবিআইএন) মোটরযান চুক্তি হয়েছে। সে হিসেবে বেনাপোল-যশোর মহাসড়কটি অবশ্যই চার লেন হওয়া প্রয়োজন ছিল। চার লেন হলে সড়ক পথে যাত্রীবাহী বাস, ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী যান চলাচল সহজতর হতো ও বেনাপোল বন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রফতানি ও পণ্য পরিবহনে আরো গতি পেত। তারা ঐতিহ্যের বাহক রেইনট্রি গাছ রাখতেই মহাসড়কটি চার লেন করার দাবি জানান তারা।
সড়ক বিভাগ জানিয়েছে, যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের ৩৮ কিলোমিটারের মধ্যে ২৮ কিলোমিটার উভয় পাশে ৬ ফুট করে বাড়ানো হবে। বাকি ১০ কিলোমিটারের প্রশস্ততা আপাতত বাড়ছে না। পরিবেশের ভারসাম্যের বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এ মহাসড়কের শতবর্ষী গাছ না কাটার সিদ্ধান্ত নেয়। গাছ রা করতে গিয়ে তাই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মহাসড়কটি সম্প্রসারণ করা হচ্ছে না। এখন ২৪ ফুট প্রশস্ত যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সম্প্রসারণ করা হবে। যাকে দুই লেন বলা হবে। গাছের কারণে তাও আবার ১০ কিলোমিটার সম্প্রসারণও করা হবে না। ২৮ কিলোমিটার রাস্তার বর্তমান প্রশস্ত ২৪ ফুট থেকে বেড়ে হবে ৩০ ফুট। আর ১০ কিলোমিটার ২৪ ফুট থাকবে। এতে করে রা পাবে এ মহাসড়কের দুই পাশের ২ হাজার ৩১২টি রেইনট্রি গাছ।
যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান খান বলেন, যশোর-বেনাপোল সড়কটি ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করে। এতে প্রায় সময় সড়কটিতে যানজট লেগে থাকে। মহাসড়কটি চার লেন হলে ব্যবসায়ীদের যানজটে পড়ে আর্থিক তির শিকার হতে হবে না। প্রাচীন গাছ রেখেই মহাসড়কটি চার লেন করার দাবি জানান তারা। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ যশোর সার্কেল-১ এর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আলী নূরায়েন বলেছেন, প্রাচীন গাছগুলো বাঁচিয়ে রেখেই এ সড়কের বিভিন্ন অংশের প্রশস্ততা বাড়ানো হচ্ছে। গাছ রেখে সড়কের ২৮ কিলোমিটার সম্প্রসারণ করা যাচ্ছে। তবে এ মহাসড়কের অনেক জায়গায় পিচের আস্তর যেখানে শেষ হয়েছে তার ঠিক পাশেই বড় বড় গাছের সারি। সেখানে সড়ক সম্প্রসারণের সুযোগ নেই। মহাসড়কের বিভিন্ন অংশের এরকম ১০ কিলোমিটারের প্রস্থ আগের মতো রেখেই পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে জানান তিনি। যশোর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, যশোর-বেনাপোল মহাসড়কটি চার লেন হচ্ছে না। এমন কোনো বাজেটই নেই। এখন মহাসড়কটির প্রশস্তকরণ কাজ শুরু হবে। তবে প্রথম দিকে রাস্তার উভয় পাশ ৫ ফুট করে মোট ১০ ফুট প্রশস্ত করা কথা ভাবা হয়ে ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আরো কমিয়ে ৬ ফুট করা হয়েছে।
তিনি জানান, যশোর-বেনাপোলে ৩৮ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে ২৮ কিলোমিটার রাস্তা প্রশস্ত করা হবে। বর্তমান ২৪ ফুট প্রশস্ত রাস্তা ৩০ ফুট প্রশস্ত হবে। তবে ভবিষ্যতে এ মহাসড়ককে চার লেন হবে তার জন্য জরিপ চলছে।