যশোরে জমে উঠেছে কোরবানি পশুর হাট। তবে হাটগুলোতে দেশি খামারের গরুর পাশাপাশি লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে ভারতীয় গরু। এতে গরুর দাম তুলনামূলকভাবে অনে...
যশোরে জমে উঠেছে কোরবানি পশুর হাট। তবে হাটগুলোতে দেশি খামারের গরুর পাশাপাশি লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে ভারতীয় গরু। এতে গরুর দাম তুলনামূলকভাবে অনেক কম বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। পাশাপাশি চরম হতাশায় ভুগছেন খামারিরা। হাটগুলোতে দেখা গেছে ভারতীয় গরুর আধিক্য। এ কারণে পশুর দাম অনেক কম হওয়ায় খুশি ক্রেতারা।
গত কয়েক বছর ধরেও ভারত থেকে গরু আসা প্রায় বন্ধ হওয়ায় যশোরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে ওঠে হাজার হাজার পশুর খামার। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখেই এসব খামারে বাণিজ্যিকভাবে মোটাতাজাকরণ করা হয় গরু।
গত দু’বছর কোরবানির পশুর হাটে খামারের গরুর আধিক্যই ছিল বেশি। কিন্তু এবার চিত্র একটু ভিন্ন। দেশি খামারের গরুর পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে হাটে উঠছে ভারতীয় গরু। এতে লোকসান আতংকে খামারীরা।
হাটগুলোতে ভারতীয় ও খামারি গরুর আধিক্যের কারণে দাম অনেকটা কম বলে জানালেন ক্রেতারা। সরবরাহ বাড়ায় ছাগলের দামও তুলনামূলক কম।
এদিকে সুস্থ পশুর নিরাপদ মাংস নিশ্চিত করতে হাটগুলোতে তৎপর রয়েছেন বলে জানান যশোর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ভবতেষ কান্তি সরকার।
যশোর জেলায় মোট ২১টি স্থায়ী পশু হাট রয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন এলাকায় আরো ১০টি অস্থায়ী হাট গড়ে উঠেছে।
-সময় টিভ