
জাতীয় পুষ্টি পরিষদের প্রথম বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার দেশের জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। এখন পুষ্টি নিশ্চিত করাই প্রধান লক্ষ্য।
রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পুষ্টির বিষয়ে গ্রামাঞ্চলে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর উপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'পুষ্টির সাথে অনেক কিছু সম্পৃক্ত। খাদ্যাভ্যাস উন্নত করতে হবে এবং সময়মতো খেতে হবে। মানুষ যেন সুষম খাদ্য পায়।'
বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, যখনই খাদ্যের চাহিদা পূরণ করতে পারা যাবে, তখনই পুষ্টি পূরণ করতে পারা যাবে। গ্রামের মানুষের পুষ্টি নিশ্চিতে জলাশয়ে মাছের উৎপাদন বাড়াতে হবে।
আওয়ামী লীগ বরাবরই আগের সরকারে কাছে থেকে খাদ্য ঘাটতি পেয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের বিএনপি যখন ক্ষমতা হস্তান্তর করে, তখন দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল ৪০ লাখ মেট্রিক টন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য উদ্বৃত্ত রেখে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আওয়ামী লীগ। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করে তখনও দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল ৩০ লাখ মেট্রিক টন।
এবছর আগাম বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের ধারণা, আবার বন্যা আসতে পারে। ব্যাপক বন্যা যদি হয়, তাহলে আমাদের খাদ্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য এই সমস্যা যাতে দেখা না দেয়, ইতিমধ্যে আমরা খাদ্য বাইরে থেকে ক্রয় করে মজুদ রাখার জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছি।'
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকিসহ সংশ্লিষ্ট সচিবরা।
রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পুষ্টির বিষয়ে গ্রামাঞ্চলে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর উপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'পুষ্টির সাথে অনেক কিছু সম্পৃক্ত। খাদ্যাভ্যাস উন্নত করতে হবে এবং সময়মতো খেতে হবে। মানুষ যেন সুষম খাদ্য পায়।'
বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, যখনই খাদ্যের চাহিদা পূরণ করতে পারা যাবে, তখনই পুষ্টি পূরণ করতে পারা যাবে। গ্রামের মানুষের পুষ্টি নিশ্চিতে জলাশয়ে মাছের উৎপাদন বাড়াতে হবে।
আওয়ামী লীগ বরাবরই আগের সরকারে কাছে থেকে খাদ্য ঘাটতি পেয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের বিএনপি যখন ক্ষমতা হস্তান্তর করে, তখন দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল ৪০ লাখ মেট্রিক টন। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ২৬ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য উদ্বৃত্ত রেখে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আওয়ামী লীগ। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করে তখনও দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল ৩০ লাখ মেট্রিক টন।
এবছর আগাম বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের ধারণা, আবার বন্যা আসতে পারে। ব্যাপক বন্যা যদি হয়, তাহলে আমাদের খাদ্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য এই সমস্যা যাতে দেখা না দেয়, ইতিমধ্যে আমরা খাদ্য বাইরে থেকে ক্রয় করে মজুদ রাখার জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছি।'
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকিসহ সংশ্লিষ্ট সচিবরা।
0 coment rios: