
জেরুজালেমের হারাম-আল-শরিফ মসজিদ থেকে অবশেষে সকল নিরাপত্তা বেষ্টনী সরিয়ে নিয়েছে ইসরায়েল। এর জের ধরে গত দুই সপ্তাহ ধরে সেখানে উত্তেজনা চলছিল।
এরপর সেখান থেকে নিজেদের অবরোধও প্রত্যাহার করেছে মুসলিমরা। ফিলিস্তিনিদের আবার মসজিদ প্রাঙ্গণে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মুসলিমদের কাছে হারাম-আল-শরিফ পরিচিত মসজিদটি ইহুদিদের কাছেও টেম্পল মাউন্ট নামের অন্যতম পবিত্র স্থান।
দুইজন ইসরায়েলি পুলিশ সদস্যের নিহত হবার পর জেরুজালেমের পুরনো শহর এলাকার ওই মসজিদের আশেপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে ইসরায়েল।
এক সপ্তাহ আগে দুজন ইসরায়েলি পুলিশ নিহত হবার পর ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ হারাম-আল-শরিফ এলাকায় মেটাল ডিটেক্টর বসিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করে। পঞ্চাশ বছরের কম বয়স্ক লোকদের আল-আকসায় নামাজ পড়তে আসতে দেয়া হয়নি।
সেখানে নামাজ পড়তে আসা ফিলিস্তিনি মুসলিমরা নিরাপত্তা বেষ্টনী নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তার ওপরই নামাজ পড়েন, আর নামাজের পর শুরু হয় বিক্ষোভ।
দুই পক্ষের সহিংসতায় চারজন ফিলিস্তিনি নিহত আর তিনজন ইসরায়েলি নিহত হয়।
ইসরায়েল বলছে, ভবিষ্যতে তারা এখানে এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেবে, যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না।
এই জায়গাটি ইসলাম, খ্রিষ্টান ও ইহুদি - এই তিন ধর্মের কাছেই পবিত্র স্থান, এবং একে নিয়ে শত শত বছর ধরেই এ টানাপোড়েন চলছে।
ইহুদিদের কাছে হারাম আল-শরিফ এলাকাটির নাম 'টেম্পল মাউন্ট' এবং এটিই তাদের ধর্মে সবচাইতে পবিত্র স্থান। ইহুদিরা বিশ্বাস করে, এখানেই নবী ইব্রাহিম তার পুত্র ইসমাইলকে উৎসর্গ করার জন্য নিয়ে এসেছিলেন। এখানেই ছিল ইহুদিদের প্রথম ও দ্বিতীয় পবিত্র মন্দির - যা ৭০ খ্রীষ্টাব্দে রোমান বাহিনী ধ্বংস করে দেয়। এখানে একটি ব্যাসিলিকাও ছিল যা একই সাথে ধ্বংস হয়।
সেই মন্দিরের শুধুমাত্র পশ্চিম দিকের দেয়ালটিই এখনো টিকে আছে, এবং এটিই এখন ইহুদিদের ধর্মীয় প্রার্থনার স্থান।
এরপর সেখান থেকে নিজেদের অবরোধও প্রত্যাহার করেছে মুসলিমরা। ফিলিস্তিনিদের আবার মসজিদ প্রাঙ্গণে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মুসলিমদের কাছে হারাম-আল-শরিফ পরিচিত মসজিদটি ইহুদিদের কাছেও টেম্পল মাউন্ট নামের অন্যতম পবিত্র স্থান।
দুইজন ইসরায়েলি পুলিশ সদস্যের নিহত হবার পর জেরুজালেমের পুরনো শহর এলাকার ওই মসজিদের আশেপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে ইসরায়েল।
এক সপ্তাহ আগে দুজন ইসরায়েলি পুলিশ নিহত হবার পর ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ হারাম-আল-শরিফ এলাকায় মেটাল ডিটেক্টর বসিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করে। পঞ্চাশ বছরের কম বয়স্ক লোকদের আল-আকসায় নামাজ পড়তে আসতে দেয়া হয়নি।
সেখানে নামাজ পড়তে আসা ফিলিস্তিনি মুসলিমরা নিরাপত্তা বেষ্টনী নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তার ওপরই নামাজ পড়েন, আর নামাজের পর শুরু হয় বিক্ষোভ।
দুই পক্ষের সহিংসতায় চারজন ফিলিস্তিনি নিহত আর তিনজন ইসরায়েলি নিহত হয়।
ইসরায়েল বলছে, ভবিষ্যতে তারা এখানে এমন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেবে, যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না।
এই জায়গাটি ইসলাম, খ্রিষ্টান ও ইহুদি - এই তিন ধর্মের কাছেই পবিত্র স্থান, এবং একে নিয়ে শত শত বছর ধরেই এ টানাপোড়েন চলছে।
ইহুদিদের কাছে হারাম আল-শরিফ এলাকাটির নাম 'টেম্পল মাউন্ট' এবং এটিই তাদের ধর্মে সবচাইতে পবিত্র স্থান। ইহুদিরা বিশ্বাস করে, এখানেই নবী ইব্রাহিম তার পুত্র ইসমাইলকে উৎসর্গ করার জন্য নিয়ে এসেছিলেন। এখানেই ছিল ইহুদিদের প্রথম ও দ্বিতীয় পবিত্র মন্দির - যা ৭০ খ্রীষ্টাব্দে রোমান বাহিনী ধ্বংস করে দেয়। এখানে একটি ব্যাসিলিকাও ছিল যা একই সাথে ধ্বংস হয়।
সেই মন্দিরের শুধুমাত্র পশ্চিম দিকের দেয়ালটিই এখনো টিকে আছে, এবং এটিই এখন ইহুদিদের ধর্মীয় প্রার্থনার স্থান।
0 coment rios: