
নির্বাচন নিয়ে জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নভেম্বর পর্যন্ত চলবে এই সংলাপ। সেই সাথে নির্বাচনের খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে কমিশন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা।
নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচন নিয়ে জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন। নভেম্বরের মধ্যেই রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম, পর্যবেক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সংলাপ করা হবে।
তিনি আরো জানান, জাতীয় নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত দলগুলোসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে একবারই সংলাপ হবে। সীমানা পুনর্নির্ধারণ, আইন সংস্কার, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন নিবন্ধন, ভোটকেন্দ্র, ইসির সক্ষমতা বাড়ানো ও সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি নিয়ে আলোচনা হবে।
প্রস্তাবিত রোডম্যাপ নিয়ে প্রথম দফা আলোচনা হয়েছে জানিয়ে কে এম নূরুল হুদা বলেন, ‘আমরা খসড়া নিয়ে বসেছি; চূড়ান্ত হতে আরো ১৫-২০ দিন সময় লাগবে। এর পরই আমরা প্রস্তাবনাগুলো নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করব।’
জাতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের বিশ্বস্ততা না পেলে আমরা কোনোভাবেই ইভিএম ব্যবহারে যাবে না। তবে ইভিএমকে আমরা সামনে রাখতে চাই। এর প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো সবার কাছে উপস্থাপন করা হবে। তবে আমাদের উপস্থাপনার পর দলগুলো একমত না হলে তা জোর করে ব্যবহার করব না। এ বিষয়ে আমরা কোনো রিস্ক (ঝুঁকি) নেব না।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ইসির অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান প্রমুখ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা।
নূরুল হুদা বলেন, নির্বাচন নিয়ে জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন। নভেম্বরের মধ্যেই রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম, পর্যবেক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সংলাপ করা হবে।
তিনি আরো জানান, জাতীয় নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত দলগুলোসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে একবারই সংলাপ হবে। সীমানা পুনর্নির্ধারণ, আইন সংস্কার, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন নিবন্ধন, ভোটকেন্দ্র, ইসির সক্ষমতা বাড়ানো ও সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি নিয়ে আলোচনা হবে।
প্রস্তাবিত রোডম্যাপ নিয়ে প্রথম দফা আলোচনা হয়েছে জানিয়ে কে এম নূরুল হুদা বলেন, ‘আমরা খসড়া নিয়ে বসেছি; চূড়ান্ত হতে আরো ১৫-২০ দিন সময় লাগবে। এর পরই আমরা প্রস্তাবনাগুলো নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করব।’
জাতীয় নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের বিশ্বস্ততা না পেলে আমরা কোনোভাবেই ইভিএম ব্যবহারে যাবে না। তবে ইভিএমকে আমরা সামনে রাখতে চাই। এর প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো সবার কাছে উপস্থাপন করা হবে। তবে আমাদের উপস্থাপনার পর দলগুলো একমত না হলে তা জোর করে ব্যবহার করব না। এ বিষয়ে আমরা কোনো রিস্ক (ঝুঁকি) নেব না।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, ইসির অতিরিক্ত সচিব মোখলেসুর রহমান প্রমুখ।
0 coment rios: