সিরিয়ার বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থার ইঙ্গিত দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সিরিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের কয়েক ঘন্টা পর আবারো সামরিক হামলা চালানো হতে পারে বলেও জানিয়েছে মার্কিন কর্তারা। আর এ হামলা নিয়ে জাতিসংঘের ব্যাপক বিতর্কেরও জন্ম দিয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিণতি ভয়াবহ হবে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া।
সাফরনকভ বলেন, 'আমরা (সিরিয়ায়) যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় এ হামলার পরিণতি অত্যন্ত গুরুতর হবে'।
স্থানীয় সময় শুক্রবার ভোররাত ৪টা ৪০ মিনিটে ভূমধ্যসাগরে অবস্থানরত যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর দুটি যুদ্ধজাহাজ থেকে সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় হোমস প্রদেশের শায়রাত বিমান ঘাঁটিতে ৫৯টি টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই হামলার নির্দেশ দেন।
হামলার ঘোষণা দিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত খান শেইখৌন শহরে রাসায়নিক হামলা চালানো হয়েছিল এবং তার জবাব দিতেই তিনিই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
যদিও সিরিয়ার সেনাবাহিনী খান শেইখৌনে রাসায়নিক হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
জানুয়ারিতে শপথ গ্রহণের পর এটাই বৈদেশিক বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম বড় কোনো সিদ্ধান্ত।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের কারণে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে সম্পর্কে চিড় ধরেছে।
রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভ অভিযোগ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ওই হামলায় আর একটু হলেই রাশিয়ার সেনাদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যেত।
যদিও হামলা চালানোর আগেই বিমানঘাঁটিতে থাকা রাশিয়ার সেনাদের সরে যেতে বলেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
পেন্টাগনের মুখপাত্র ক্যাপ্টেন জেফ ডেভিস এক বিবৃতিতে জানান, হামলার আগে তারা ওই বিমানঘাঁটিতে থাকা রাশিয়ান সেনাদের সরে যেতে বলেছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিণতি ভয়াবহ হবে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া।
সাফরনকভ বলেন, 'আমরা (সিরিয়ায়) যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ হামলার কঠোর নিন্দা জানাচ্ছি। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় এ হামলার পরিণতি অত্যন্ত গুরুতর হবে'।
স্থানীয় সময় শুক্রবার ভোররাত ৪টা ৪০ মিনিটে ভূমধ্যসাগরে অবস্থানরত যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর দুটি যুদ্ধজাহাজ থেকে সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় হোমস প্রদেশের শায়রাত বিমান ঘাঁটিতে ৫৯টি টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই হামলার নির্দেশ দেন।
হামলার ঘোষণা দিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত খান শেইখৌন শহরে রাসায়নিক হামলা চালানো হয়েছিল এবং তার জবাব দিতেই তিনিই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
যদিও সিরিয়ার সেনাবাহিনী খান শেইখৌনে রাসায়নিক হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
জানুয়ারিতে শপথ গ্রহণের পর এটাই বৈদেশিক বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রথম বড় কোনো সিদ্ধান্ত।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের কারণে ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে সম্পর্কে চিড় ধরেছে।
রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি মেদভেদেভ অভিযোগ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ওই হামলায় আর একটু হলেই রাশিয়ার সেনাদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ বেধে যেত।
যদিও হামলা চালানোর আগেই বিমানঘাঁটিতে থাকা রাশিয়ার সেনাদের সরে যেতে বলেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
পেন্টাগনের মুখপাত্র ক্যাপ্টেন জেফ ডেভিস এক বিবৃতিতে জানান, হামলার আগে তারা ওই বিমানঘাঁটিতে থাকা রাশিয়ান সেনাদের সরে যেতে বলেছে।
0 coment rios: