পেরুর রাজধানী লিমায় প্রবল বর্ষণের ফলে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে শনিবার পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৬৭ জনে দাঁড়িয়েছে। এতে এখনো হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা আটকে পড়াদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে প্রাণপণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, আকস্মিক এ প্রবল বর্ষণে অনেকে উপায় না পেয়ে বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে। তারা উদ্ধারকর্মীদের অপেক্ষায় আছেন। এল নিনোর কারণে দেশজুড়ে নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এ ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে লক্ষাধিক ঘর-বাড়ির ক্ষতি হয়েছে। ১১৭টা সেতু ধসে পড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা হয়েছে।
জাতীয় জরুরি ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র জানায়, সেখানকার অবস্থা খুবই খারাপ। তাদেরকে দ্রুত সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন। অনেক এলাকায় এত কাদামাটি হয়েছে যে, সেখানে উদ্ধারকর্মীদের যেতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে। রাজধানীর উপকণ্ঠের বাড়ি-ঘরে বন্যার পানি ঢুকে তাদের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে।
দেশের কেন্দ্রস্থলের সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতীয় পুলিশ চেচেপাপম্পায় আটকেপড়া ৮জনকে তিনদিন পর উদ্ধার করেছে। সে সময় ৮০ বছরের এক বৃদ্ধকে কাদামাটিতে আটকে থাকা অবস্থায় মৃত উদ্ধার করে।
বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের খবরে দেখা যায়, হুর হুর করে কীভাবে পানি বেড়ে চলেছে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা বাস ও ট্রাকের মধ্যে মুহূর্তেই পানি জমতে থাকে। এখনো পর্যন্ত নিখোঁজ অনেককে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন সাহায্য কর্মীরা।
পেরুর প্রেসিডেন্ট পেদ্রো পাবলো কুকজিনস্কি বলেন, ‘বন্যার কারণে কঠিন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের যা রয়েছে তা দিয়েই বন্যা মোকাবিলার চেষ্টা করছি।’
স্থানীয়রা জানান, আকস্মিক এ প্রবল বর্ষণে অনেকে উপায় না পেয়ে বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে। তারা উদ্ধারকর্মীদের অপেক্ষায় আছেন। এল নিনোর কারণে দেশজুড়ে নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এ ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে লক্ষাধিক ঘর-বাড়ির ক্ষতি হয়েছে। ১১৭টা সেতু ধসে পড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থা হয়েছে।
জাতীয় জরুরি ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র জানায়, সেখানকার অবস্থা খুবই খারাপ। তাদেরকে দ্রুত সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন। অনেক এলাকায় এত কাদামাটি হয়েছে যে, সেখানে উদ্ধারকর্মীদের যেতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে। রাজধানীর উপকণ্ঠের বাড়ি-ঘরে বন্যার পানি ঢুকে তাদের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে।
দেশের কেন্দ্রস্থলের সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতীয় পুলিশ চেচেপাপম্পায় আটকেপড়া ৮জনকে তিনদিন পর উদ্ধার করেছে। সে সময় ৮০ বছরের এক বৃদ্ধকে কাদামাটিতে আটকে থাকা অবস্থায় মৃত উদ্ধার করে।
বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের খবরে দেখা যায়, হুর হুর করে কীভাবে পানি বেড়ে চলেছে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা বাস ও ট্রাকের মধ্যে মুহূর্তেই পানি জমতে থাকে। এখনো পর্যন্ত নিখোঁজ অনেককে জীবিত উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছেন সাহায্য কর্মীরা।
পেরুর প্রেসিডেন্ট পেদ্রো পাবলো কুকজিনস্কি বলেন, ‘বন্যার কারণে কঠিন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের যা রয়েছে তা দিয়েই বন্যা মোকাবিলার চেষ্টা করছি।’
0 coment rios: