নাশকতার আশঙ্কায় যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার, রেল স্টেশন ও বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা বা রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। রাজধানীর আশকোনায় র্...
নাশকতার আশঙ্কায় যশোর কেন্দ্রীয় কারাগার, রেল স্টেশন ও বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা বা রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
রাজধানীর আশকোনায় র্যাব সদর দপ্তরে আত্মঘাতী বোমা হামলার পর থেকে এ বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
যশোর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক আলমগীর পাঠান জানিয়েছেন, সতকর্তা হিসেবে যশোর বিমান বন্দরের মূল প্রবেশ পথসহ রানওয়ের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ, আনসারসহ নিরাপত্তাকর্মীরা টহল দিচ্ছেন। বিমানবন্দরে আগত যাত্রীদের শরীর ও লাগেজ তল্লাশি জোরদার করার পাশাপাশি বহিরাগতদের কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া বিমানবন্দর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। অপরিচিত কাউকে পেলে নিরাপত্তা কর্মীরা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এছাড়া লাগেজ রুলের আওতায় যাত্রীদের সব লাগেজ ও পার্শ্বেল তল্লাশির পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি সাদা পোশাকের গোয়েন্দাদের নজরদারীও বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আবু তালেব বলেন, ‘যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে এমনিতেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকে। এরপরও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রক্ষীরা বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়ে ও মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। কারাগারের মূল ফটকে বসানো হয়েছে তল্লাশি চৌকি। দর্শনার্থীদের যাতায়াত সীমিত করা হয়েছে। বাইরে থেকে সব রকমের খাদ্য সরবরাহ সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া কারা এলাকায় অতিরিক্ত কারারক্ষি ছাড়াও পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘কারাগারে আগত দর্শনার্থীদের দেহ কঠোরভাবে তল্লাশি করার পর তাদেরকে দর্শনার্থীর কক্ষে প্রবেশে অনুমতি দেয়া হচ্ছে। শুধু দর্শনার্থী নন, কোনো গেস্টকেও তল্লাশি ছাড়া ভেতরে প্রবেশে অনুমতি দেয়া হচ্ছে না।’
যশোর রেল স্টেশনেও বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি সাদা পোশাকের গোয়েন্দারা কাজ করছে। বাড়ানো হয়েছে তল্লাশি।
রাজধানীর আশকোনায় র্যাব সদর দপ্তরে আত্মঘাতী বোমা হামলার পর থেকে এ বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
যশোর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক আলমগীর পাঠান জানিয়েছেন, সতকর্তা হিসেবে যশোর বিমান বন্দরের মূল প্রবেশ পথসহ রানওয়ের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ, আনসারসহ নিরাপত্তাকর্মীরা টহল দিচ্ছেন। বিমানবন্দরে আগত যাত্রীদের শরীর ও লাগেজ তল্লাশি জোরদার করার পাশাপাশি বহিরাগতদের কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া বিমানবন্দর অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। অপরিচিত কাউকে পেলে নিরাপত্তা কর্মীরা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এছাড়া লাগেজ রুলের আওতায় যাত্রীদের সব লাগেজ ও পার্শ্বেল তল্লাশির পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি সাদা পোশাকের গোয়েন্দাদের নজরদারীও বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে, যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আবু তালেব বলেন, ‘যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে এমনিতেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার থাকে। এরপরও বাড়তি সতর্কতা হিসেবে রক্ষীরা বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পড়ে ও মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। কারাগারের মূল ফটকে বসানো হয়েছে তল্লাশি চৌকি। দর্শনার্থীদের যাতায়াত সীমিত করা হয়েছে। বাইরে থেকে সব রকমের খাদ্য সরবরাহ সাময়িক সময়ের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এছাড়া কারা এলাকায় অতিরিক্ত কারারক্ষি ছাড়াও পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘কারাগারে আগত দর্শনার্থীদের দেহ কঠোরভাবে তল্লাশি করার পর তাদেরকে দর্শনার্থীর কক্ষে প্রবেশে অনুমতি দেয়া হচ্ছে। শুধু দর্শনার্থী নন, কোনো গেস্টকেও তল্লাশি ছাড়া ভেতরে প্রবেশে অনুমতি দেয়া হচ্ছে না।’
যশোর রেল স্টেশনেও বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি সাদা পোশাকের গোয়েন্দারা কাজ করছে। বাড়ানো হয়েছে তল্লাশি।