যশোরের শার্শা উপজেলা বিএনপির নাভারন অফিসে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এ সময় উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সভা চলছিল। প্রায় আধা ঘন্টা অভিযান চালিয়ে ডিবি পুলিশ উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান জহিরসহ ৩৭ জন উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীকে আটক করে।
আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাবজুর রহমান, যুব-বিষয়ক সম্পাদক মতিয়ার রহমান, ডিহি ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি বজলুর রহমান, ম তরফদার, যুগ্ম-সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস ও মাসুদুর রহমান মিলন, প্রচার সম্পাদক হিলক্ষণপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আহসান হাবিব খোকন, উপজেলা বিএনপি নেতা আব্দুল মাজেদ, নজরুল ইসলাম, উলাশী ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, বাগআঁচড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিঠুসহ ৩৭ জন উপজেলা পর্যায়ের নেতা।
আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাবজুর রহমান, যুব-বিষয়ক সম্পাদক মতিয়ার রহমান, ডিহি ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি বজলুর রহমান, ম তরফদার, যুগ্ম-সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস ও মাসুদুর রহমান মিলন, প্রচার সম্পাদক হিলক্ষণপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আহসান হাবিব খোকন, উপজেলা বিএনপি নেতা আব্দুল মাজেদ, নজরুল ইসলাম, উলাশী ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, বাগআঁচড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিঠুসহ ৩৭ জন উপজেলা পর্যায়ের নেতা।
স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বিকাল ৫ টার সময় হঠাৎ করে যশোরের ডিবি পুলিশ উপজেলা বিএনপির নাভারন অফিসে অভিযান চালায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ডিবি পুলিশ ৩৭ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে ৩টি মাইক্রোবাস ও ২টি প্রাইভেট কারে যশোরে নিয়ে যায়।
যশোর ডিবি পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমাউল হোসেন জানান, গোপন সংবাদ ছিল নাশকতা করার উদ্দেশ্যে উপজেলা বিএনপি’র নাভারন অফিসে সভা করছিল। ২/১ দিনের মধ্যে তার প্রতিফলন ঘটতো। এই অভিযোগ পেয়ে উপজেলা বিএনপি’র নাভারন অফিসে অভিযান চালিয়ে সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান জহিরসহ উপজেলা পর্যায়ের ৩৭ জন নেতাকে বোমাসহ আটক করা হয়। এ সময় বেশ কিছু লিফলেট উদ্ধার করা হয়। তবে কয়টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে তার সংখ্যা জানাতে পারেনি।
0 coment rios: