এম এ কাশেম কলারোয়া পৌর প্রতিনিধি : কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সম্পর্কে...
এম এ কাশেম কলারোয়া পৌর প্রতিনিধি :
কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সম্পর্কে আলোচনা ও মত বিনিময় সভা গত কাল সকাল ১১ টায় সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ আমান ও শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি হরিসাধনের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষক সমিতির অন্যতম নেতা বাকী বিল্লাহ শাহীর উপ¯’াপনায় সমিতির শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল সম্পর্কে তুলে ধরলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। এ সময় উপ¯ি’ত ছিলেন,সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্য মনির“জ্জামান বুলবুল, সালাউদ্দীন সহ উপজেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ।সভায় সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বলেন, আমরা ১৯৯৭ সাল থেকে ১% হারে চাদা দিয়ে আসছি এবং সেটা দিয়ে প্লট ক্রয় ও বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সংস্লিষ্ট সমিতির কর্মকর্তারা। এ দিকে সমিতির নীতিনির্ধারকরা নির্বাচন দিতে চায় না, যা দীর্ঘ ৭ বছর পার হলেও।উপজেলার শিক্ষকরা জেলা সমিতির কর্মকর্তাদের কাছে তহবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রথমে তারা ৮৬ লক্ষ টাকার হিসাব দেন, পরে সেটা ৬ লক্ষ টাকায় নেমে আসে। বিভিন্ন পঞ্চমান্ডের কারণেই কলারোয়া শিক্ষক সমিতির আর্তনাধ ও জেলা কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
এম এ কাশেম কলারোয়া পৌর প্রতিনিধি :
কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সম্পর্কে আলোচনা ও মত বিনিময় সভা গত কাল সকাল ১১ টায় সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ আমান ও শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি হরিসাধনের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষক সমিতির অন্যতম নেতা বাকী বিল্লাহ শাহীর উপ¯’াপনায় সমিতির শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল সম্পর্কে তুলে ধরলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। এ সময় উপ¯ি’ত ছিলেন,সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্য মনির“জ্জামান বুলবুল, সালাউদ্দীন সহ উপজেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ।সভায় সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বলেন, আমরা ১৯৯৭ সাল থেকে ১% হারে চাদা দিয়ে আসছি এবং সেটা দিয়ে প্লট ক্রয় ও বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সংস্লিষ্ট সমিতির কর্মকর্তারা। এ দিকে সমিতির নীতিনির্ধারকরা নির্বাচন দিতে চায় না, যা দীর্ঘ ৭ বছর পার হলেও।উপজেলার শিক্ষকরা জেলা সমিতির কর্মকর্তাদের কাছে তহবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রথমে তারা ৮৬ লক্ষ টাকার হিসাব দেন, পরে সেটা ৬ লক্ষ টাকায় নেমে আসে। বিভিন্ন পঞ্চমান্ডের কারণেই কলারোয়া শিক্ষক সমিতির আর্তনাধ ও জেলা কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সম্পর্কে আলোচনা ও মত বিনিময় সভা গত কাল সকাল ১১ টায় সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ আমান ও শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি হরিসাধনের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষক সমিতির অন্যতম নেতা বাকী বিল্লাহ শাহীর উপ¯’াপনায় সমিতির শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল সম্পর্কে তুলে ধরলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। এ সময় উপ¯ি’ত ছিলেন,সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্য মনির“জ্জামান বুলবুল, সালাউদ্দীন সহ উপজেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ।সভায় সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বলেন, আমরা ১৯৯৭ সাল থেকে ১% হারে চাদা দিয়ে আসছি এবং সেটা দিয়ে প্লট ক্রয় ও বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সংস্লিষ্ট সমিতির কর্মকর্তারা। এ দিকে সমিতির নীতিনির্ধারকরা নির্বাচন দিতে চায় না, যা দীর্ঘ ৭ বছর পার হলেও।উপজেলার শিক্ষকরা জেলা সমিতির কর্মকর্তাদের কাছে তহবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রথমে তারা ৮৬ লক্ষ টাকার হিসাব দেন, পরে সেটা ৬ লক্ষ টাকায় নেমে আসে। বিভিন্ন পঞ্চমান্ডের কারণেই কলারোয়া শিক্ষক সমিতির আর্তনাধ ও জেলা কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
এম এ কাশেম কলারোয়া পৌর প্রতিনিধি :
কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সম্পর্কে আলোচনা ও মত বিনিময় সভা গত কাল সকাল ১১ টায় সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ আমান ও শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি হরিসাধনের আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষক সমিতির অন্যতম নেতা বাকী বিল্লাহ শাহীর উপ¯’াপনায় সমিতির শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল সম্পর্কে তুলে ধরলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। এ সময় উপ¯ি’ত ছিলেন,সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/ কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্য মনির“জ্জামান বুলবুল, সালাউদ্দীন সহ উপজেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ।সভায় সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক/কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে বলেন, আমরা ১৯৯৭ সাল থেকে ১% হারে চাদা দিয়ে আসছি এবং সেটা দিয়ে প্লট ক্রয় ও বিক্রয় করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সংস্লিষ্ট সমিতির কর্মকর্তারা। এ দিকে সমিতির নীতিনির্ধারকরা নির্বাচন দিতে চায় না, যা দীর্ঘ ৭ বছর পার হলেও।উপজেলার শিক্ষকরা জেলা সমিতির কর্মকর্তাদের কাছে তহবিল সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রথমে তারা ৮৬ লক্ষ টাকার হিসাব দেন, পরে সেটা ৬ লক্ষ টাকায় নেমে আসে। বিভিন্ন পঞ্চমান্ডের কারণেই কলারোয়া শিক্ষক সমিতির আর্তনাধ ও জেলা কল্যাণ সমিতি থেকে বিভাজন হয়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।