পবিত্র কুরআনের হাফেজের সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের প্রথম স্থানে রয়েছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের একটি গ্রাম। মুহাম্মাদাবাদ নামের এই গ্রামে রয়েছে ৬৩ জন হাফেজ। বর্তমানে গ্রামটির নাম কুরআনাবাদ।
১২০০ অধিবাসীর এই গ্রামটির অবস্থান ইরানের শিরাজ শহর থেকে ১৭৫ কিলোমিটার পূর্বে। এস্তেহব’ন জেলার দেহেস্ত'ন অঞ্চলের এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই আগে পবিত্র কুরআন সাধারণভাবে ও সাবলীলভাবে পড়তে পারতেন না।
দেহেস্ত'নের একদল আলেম ১৯৯৬ সালে এখানে গড়ে তোলেন ‘বাইতুল আহজানে হযরত জাহরা’(সালামুল্লাহি আলাইহা) নামের পবিত্র কুরআন শিক্ষা বিষয়ক একটি বেসরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। প্রথম দিকে এখানে কেবলই পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের ক্লাস করানো হত। পুরো এস্তেহব’ন জেলায় পবিত্র কুরআনের একজন হাফেজও ছিল না।
এই প্রতিষ্ঠানে ২০০১ সালে চালু করা হয় পবিত্র কুরআন মুখস্থ করা তথা হেফজের ক্লাস। আর কেবল এক বছরের মধ্যেই এই প্রতিষ্ঠান থেকে সাত জন হাফেজ হয়।
একই গ্রামের সাহিবুজ্জামান(আ) নামক হুসাইনিয়াও কুরআন শিক্ষার্থীদের সহায়তা দিচ্ছে। বর্তমানে প্রতি বছর এই প্রতিষ্ঠানে প্রায় তিন লক্ষ বার কুরআন খতম (পুরো কুরআন তিলাওয়াত) করা হয়। এই গ্রামে কুরআন শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রমের জন্য সেখানকার অধিবাসীদের অনেকেই জমি, ফলের বাগান ও ভবন ওয়াকফ করেছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী পবিত্র কুরআনের অন্তত দশ হাজার নতুন হাফেজ গড়ে তোলা উচিত বলে কয়েক বছর আগে মন্তব্য করেছিলেন।
ইরানে পবিত্র কুরআনের হাফেজ ও পেশাদার ক্বারীকে মাস্টার্স ডিগ্রি সমমানের সনদ দেয়া হয়।
সূত্র: ইরান বাংলা রেডিও
১২০০ অধিবাসীর এই গ্রামটির অবস্থান ইরানের শিরাজ শহর থেকে ১৭৫ কিলোমিটার পূর্বে। এস্তেহব’ন জেলার দেহেস্ত'ন অঞ্চলের এই গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই আগে পবিত্র কুরআন সাধারণভাবে ও সাবলীলভাবে পড়তে পারতেন না।
দেহেস্ত'নের একদল আলেম ১৯৯৬ সালে এখানে গড়ে তোলেন ‘বাইতুল আহজানে হযরত জাহরা’(সালামুল্লাহি আলাইহা) নামের পবিত্র কুরআন শিক্ষা বিষয়ক একটি বেসরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। প্রথম দিকে এখানে কেবলই পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের ক্লাস করানো হত। পুরো এস্তেহব’ন জেলায় পবিত্র কুরআনের একজন হাফেজও ছিল না।
এই প্রতিষ্ঠানে ২০০১ সালে চালু করা হয় পবিত্র কুরআন মুখস্থ করা তথা হেফজের ক্লাস। আর কেবল এক বছরের মধ্যেই এই প্রতিষ্ঠান থেকে সাত জন হাফেজ হয়।
একই গ্রামের সাহিবুজ্জামান(আ) নামক হুসাইনিয়াও কুরআন শিক্ষার্থীদের সহায়তা দিচ্ছে। বর্তমানে প্রতি বছর এই প্রতিষ্ঠানে প্রায় তিন লক্ষ বার কুরআন খতম (পুরো কুরআন তিলাওয়াত) করা হয়। এই গ্রামে কুরআন শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রমের জন্য সেখানকার অধিবাসীদের অনেকেই জমি, ফলের বাগান ও ভবন ওয়াকফ করেছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী পবিত্র কুরআনের অন্তত দশ হাজার নতুন হাফেজ গড়ে তোলা উচিত বলে কয়েক বছর আগে মন্তব্য করেছিলেন।
ইরানে পবিত্র কুরআনের হাফেজ ও পেশাদার ক্বারীকে মাস্টার্স ডিগ্রি সমমানের সনদ দেয়া হয়।
সূত্র: ইরান বাংলা রেডিও
0 coment rios: