পৗর মেয়র আক্তরুল ইসলাম : এম এ কাশেম কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি : কলারোয়া পৌর সভার মধ্যে জলাবদ্ধতা একটি গুরুত্বপূর্ন সমস্যা ক...
পৗর মেয়র আক্তরুল ইসলাম :
এম এ কাশেম কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি :
কলারোয়া পৌর সভার মধ্যে জলাবদ্ধতা একটি গুরুত্বপূর্ন সমস্যা কিন্তু প্রাকিৃতক দুযোর্গে কলারোয়া পৌরসভায়র মধ্যে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় না। আমাদের এখানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির জন্য আমরা পৌরবাসী নিজেরাই দায়ী। কৃত্রিমভাবে তৈরী এই জলাবদ্ধতাকে আমরা জনদূযোর্গ হিসেবে বলতে পারি। গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে কলারোয়া পৌরসভা হল রুমে পৌরসভা পর্যায়ে জনগোষ্ঠি ভিত্তিক ঝুকি চুড়ান্তকরন ও ঝুকি হ্রাস কর্মপরিকল্পনা কর্মশালায় পৌর মেয়র গাজী আক্তারুল ইসলাম এ সব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, এই কৃত্রিম জনদূর্যোগ থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হলে পরিকল্পনা করে বাড়ী, দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ মাছের ঘের নির্মান করার জন্য পৌরবাসীর প্রতি আহবান জানান।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন হিউম্যানিটেরিয়ান এইড (ইকো) অর্থায়নে কেয়ার বাংলাদেশের বাস্তবায়নে ও নারী কনসোটিয়ামের সহযোগিতায় ‘বাংলাদেশের দক্ষিন-পশ্চিম অঞ্চলে জলাবদ্ধ জনগোষ্টির একীভূত দুর্যোগ সহনশীলতা বৃদ্ধি করন প্রকল্প’ বাস্তবায়নে কলারোয়া পৌরসভা দূযোর্গ ব্যবস্থাপনা কমিটি এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় আরো বক্তব্য প্রদান করেন, প্রকল্পের সমন্বয়কারী জিএম মইনুল ইসলাম, কলারোয়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, কলারোয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের যুগ্ণ-সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, প্যানেল মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর মনিরুল ইসলাম বুলবুল, প্রকল্প কর্মকর্তা শিল্পি খাতুন, কলারোয়া পৌরসভার সকল ওয়ার্ডের কাউন্সিলর, এলাকার বিশিষ্ঠ ব্যক্তিসহ গনমাধ্যাম কর্মিরা।
কর্মশালায় প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করেন কেয়ার বাংলাদেশের প্রকল্প কর্মকর্তারা।