
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হ্যাকিংয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে সাহায্যকারী সন্দেহভাজন হ্যাকারের পরিচয় প্রকাশ করা হয়েছে। তার নাম আলিসা শেভচেঙ্কো।
রাশিয়ার ওপর আরোপিত যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছে শেভচেঙ্কোর নাম। তিনি একজন দক্ষ হ্যাকার। বড় বড় কোম্পানি তাদের অনলাইন নিরাপত্তার দুর্বলতা খুঁজে বের করতে তাকে নিয়োগ দেন।
বিট্রিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক খবরে জানানো হয়েছে, হোয়াইট হাউসের নিষেধাজ্ঞার নতুন তালিকায় এক রুশ তরুণীর নাম উঠে এসেছে।
স্বভাবতই সবাই ধারণা করছে, এই তরুণীই হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ট্রাম্পের বিজয়ের জন্য রাশিয়ার হয়ে কাজ করেছেন।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়। তালিকা দেখে তরুণীর কোম্পানি ‘জেডওআর’ হতবাক হয়ে গিয়েছিল।
‘জেডওআর’ নামের ওই কোম্পানি যান্ত্রিক গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য রাশিয়ান ফেডারেশনের হয়ে কাজ করে থাকে। হ্যাকার তরুণী ওই কোম্পানির একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আসার পর আলিসা শেভচেঙ্কো দাবি করেছেন, রাশিয়া সরকারের হয়ে কাজ করার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। হোয়াইট হাউস ইচ্ছাকৃতভাবে তার কোম্পানির নাম তালিকাভুক্ত করে তাদের পেছনে লেগেছে অথবা ঘটনার ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।
শেভচেঙ্কোর দাবি, তাকে ও তার অসহায় কোম্পানিকে টার্গেট বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু কিছুই তিনি আড়াল করেন না এবং ভালো যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন। দোষ দেওয়ার মতো কোনো কারণও নেই। বড় অঙ্কের অর্থ, কোনো ধরনের ক্ষমতা বা এমন কোনো যোগসূত্র নেই, যে কারণে তাকে দোষ দেওয়া হবে। তার দাবি, এ ব্যক্তি তিনি নন, অন্য কেউ।
‘জেডওআর’ কোম্পানির আলিসা একজন দক্ষ হ্যাকার। তিনি বড় ধরনের চুক্তির মাধ্যমে অনলাইন নিরাপত্তা দুর্বল করার কাজ করে থাকেন।
শেভচেংকো বলেন, ‘আমি এটা লুকাব না। এক কিশোরী হ্যাকার এবং আমার অসহায় কোম্পানি যে কোনো কাজ তোলার ক্ষেত্রে দক্ষ।’ তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ হলো কোম্পানির এই অপবাদ মোচনের জন্য আমার অনেক বেশি টাকা নেই, এমনকি আমার পেছনে কোনো ক্ষমতাও নেই।’
রাশিয়ার ওপর আরোপিত যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছে শেভচেঙ্কোর নাম। তিনি একজন দক্ষ হ্যাকার। বড় বড় কোম্পানি তাদের অনলাইন নিরাপত্তার দুর্বলতা খুঁজে বের করতে তাকে নিয়োগ দেন।
বিট্রিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক খবরে জানানো হয়েছে, হোয়াইট হাউসের নিষেধাজ্ঞার নতুন তালিকায় এক রুশ তরুণীর নাম উঠে এসেছে।
স্বভাবতই সবাই ধারণা করছে, এই তরুণীই হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ট্রাম্পের বিজয়ের জন্য রাশিয়ার হয়ে কাজ করেছেন।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়। তালিকা দেখে তরুণীর কোম্পানি ‘জেডওআর’ হতবাক হয়ে গিয়েছিল।
‘জেডওআর’ নামের ওই কোম্পানি যান্ত্রিক গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য রাশিয়ান ফেডারেশনের হয়ে কাজ করে থাকে। হ্যাকার তরুণী ওই কোম্পানির একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আসার পর আলিসা শেভচেঙ্কো দাবি করেছেন, রাশিয়া সরকারের হয়ে কাজ করার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। হোয়াইট হাউস ইচ্ছাকৃতভাবে তার কোম্পানির নাম তালিকাভুক্ত করে তাদের পেছনে লেগেছে অথবা ঘটনার ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।
শেভচেঙ্কোর দাবি, তাকে ও তার অসহায় কোম্পানিকে টার্গেট বানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু কিছুই তিনি আড়াল করেন না এবং ভালো যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন। দোষ দেওয়ার মতো কোনো কারণও নেই। বড় অঙ্কের অর্থ, কোনো ধরনের ক্ষমতা বা এমন কোনো যোগসূত্র নেই, যে কারণে তাকে দোষ দেওয়া হবে। তার দাবি, এ ব্যক্তি তিনি নন, অন্য কেউ।
‘জেডওআর’ কোম্পানির আলিসা একজন দক্ষ হ্যাকার। তিনি বড় ধরনের চুক্তির মাধ্যমে অনলাইন নিরাপত্তা দুর্বল করার কাজ করে থাকেন।
শেভচেংকো বলেন, ‘আমি এটা লুকাব না। এক কিশোরী হ্যাকার এবং আমার অসহায় কোম্পানি যে কোনো কাজ তোলার ক্ষেত্রে দক্ষ।’ তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ হলো কোম্পানির এই অপবাদ মোচনের জন্য আমার অনেক বেশি টাকা নেই, এমনকি আমার পেছনে কোনো ক্ষমতাও নেই।’
0 coment rios: