
মাথাব্যথা, ঠাণ্ডা লাগা, সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যায় ভিক্স ব্যবহার করা হয়। অথচ এসব ছাড়াও ভিক্সের রয়েছে নানা গুণ। কী গুণ জেনে নিন-
• বাড়িতে মশার জ্বালায় অতিষ্ঠ। তাড়ানোর সরঞ্জাম নেই।
তাহলে শরীরের খোলা জায়গায়, যেখানে মশা কামড়াতে পারে সেখানে একটু ভিক্স লাগিয়ে নিন। অথবা যেখানে বসে থাকবেন সেখানটায় একটা খোলা ভিক্সের কৌটা খুলে রেখে দিন। মশা ছাড়াও অন্য পোকামাকড় আপনার কাছে ঘেঁষবে না।
• ঠাণ্ডা লেগে মাথাব্যথা ছাড়াও অনেক সময় স্টেসের কারণেও মাথাব্যথা হয়। ভিক্সে মেন্থল থাকে। মেন্থল রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে মাথাব্যথা তাড়াতাড়ি সেরে যায়।
• রাতে শুতে যাওয়ার আগে পায়ের গোড়ালির ফাটা অংশে ভিক্স লাগিয়ে নিন। এরপর সুতির মোজা পরে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে পিউমিস স্টোন বা ঝামা পাথর দিয়ে ভালো করে গোড়ালি ঘষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন। কয়েক দিন করলেই পা ফাটা উধাও হয়ে যাবে।
• কর্পূর ১ টেবিল চামচ, অ্যালকোহল ১ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ টেবিল চামচ আর একটা ভিক্সের অর্ধেকটা ভালো করে মিশিয়ে পেস্ট বানান। জিমে যাওয়ার আগে পেটের চর্বির ওপর বা শরীরের যে অংশে ফ্যাট জমেছে তার ওপর ওই পেস্ট লাগান। ভালো করে ওই অংশ ঢেকে নিন। ব্যায়াম শেষে সাবান দিয়ে ওই অংশ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার করুন। দ্রুত ফ্যাট কমে যাবে।
• বাড়িতে পোষা কুকুর বা বিড়াল থাকলে অনেক সময় ঘরের মধ্যে মলমূত্র ত্যাগ করে ফেলে। এটা বন্ধ করতে বাড়ির যেসব জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করতে পারে সেখানটায় ভিক্স রাখুন। কুকুর এবং বিড়াল ভিক্সের গন্ধ সহ্য করতে পারে না।
• প্রেগন্যান্সির কারণ বা ওজন বাড়ার ফলে অনেকেরই স্ট্রেচ মার্ক দেখা দেয়। তাই স্ট্রেচ মার্কের জায়গায় ভিক্স ম্যাসাজ করে লাগিয়ে রাখুন। মাত্র দুই সপ্তাহে স্ট্রেচ মার্কস কমে যাবে।
• পায়ের আঙুলের নখ যদি ফাঙ্গাসের দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে রাতে সেখানে ভালো করে ভিক্স লাগিয়ে মোজা পরে ঘুমান। পরের দিন জায়গাটা ধুয়ে আক্রান্ত নখের যতটা পারবেন কেটে ফেলুন। যত দিন না পুরোপুরি সেরে যাচ্ছে, প্রতি রাতে এটা করুন। দ্রুতই সেরে যাবে।
• অনেক সময় শক্ত কিছুতে ধাক্কা লেগে কালশিটে পড়ে যায়। অনেক সময় কালশিটের সঙ্গে আক্রান্ত জায়গা ফুলেও ওঠে। এ রকম হলে কালশিটের ওপর হালকা করে ভিক্স লাগিয়ে নিন। এক দিনেই ঠিক হয়ে যাবে।
• কানের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে তুলোয় খনিকটা ভিক্স লাগিয়ে কানে গুঁজে রাখুন। দেখবেন অনেকটা আরাম পাবেন।
• অ্যাকনে আর পিম্পল সারাতে আক্রান্ত জায়গায় ভিক্স লাগিয়ে রাতে শুয়ে পড়ুন। সকালে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। কয়েক দিন নিয়মিত করলে অ্যাকনে বা পিম্পল থাকবে না।
• মাসল পেন বা পিঠে ব্যথা হলে সেই জায়গায় ভিক্স নিয়ে আলতো হাতে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন অনেক আরাম পাবেন।
তাহলে শরীরের খোলা জায়গায়, যেখানে মশা কামড়াতে পারে সেখানে একটু ভিক্স লাগিয়ে নিন। অথবা যেখানে বসে থাকবেন সেখানটায় একটা খোলা ভিক্সের কৌটা খুলে রেখে দিন। মশা ছাড়াও অন্য পোকামাকড় আপনার কাছে ঘেঁষবে না।
• ঠাণ্ডা লেগে মাথাব্যথা ছাড়াও অনেক সময় স্টেসের কারণেও মাথাব্যথা হয়। ভিক্সে মেন্থল থাকে। মেন্থল রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে মাথাব্যথা তাড়াতাড়ি সেরে যায়।
• রাতে শুতে যাওয়ার আগে পায়ের গোড়ালির ফাটা অংশে ভিক্স লাগিয়ে নিন। এরপর সুতির মোজা পরে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে পিউমিস স্টোন বা ঝামা পাথর দিয়ে ভালো করে গোড়ালি ঘষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন। কয়েক দিন করলেই পা ফাটা উধাও হয়ে যাবে।
• কর্পূর ১ টেবিল চামচ, অ্যালকোহল ১ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ টেবিল চামচ আর একটা ভিক্সের অর্ধেকটা ভালো করে মিশিয়ে পেস্ট বানান। জিমে যাওয়ার আগে পেটের চর্বির ওপর বা শরীরের যে অংশে ফ্যাট জমেছে তার ওপর ওই পেস্ট লাগান। ভালো করে ওই অংশ ঢেকে নিন। ব্যায়াম শেষে সাবান দিয়ে ওই অংশ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার করুন। দ্রুত ফ্যাট কমে যাবে।
• বাড়িতে পোষা কুকুর বা বিড়াল থাকলে অনেক সময় ঘরের মধ্যে মলমূত্র ত্যাগ করে ফেলে। এটা বন্ধ করতে বাড়ির যেসব জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করতে পারে সেখানটায় ভিক্স রাখুন। কুকুর এবং বিড়াল ভিক্সের গন্ধ সহ্য করতে পারে না।
• প্রেগন্যান্সির কারণ বা ওজন বাড়ার ফলে অনেকেরই স্ট্রেচ মার্ক দেখা দেয়। তাই স্ট্রেচ মার্কের জায়গায় ভিক্স ম্যাসাজ করে লাগিয়ে রাখুন। মাত্র দুই সপ্তাহে স্ট্রেচ মার্কস কমে যাবে।
• পায়ের আঙুলের নখ যদি ফাঙ্গাসের দ্বারা আক্রান্ত হয় তাহলে রাতে সেখানে ভালো করে ভিক্স লাগিয়ে মোজা পরে ঘুমান। পরের দিন জায়গাটা ধুয়ে আক্রান্ত নখের যতটা পারবেন কেটে ফেলুন। যত দিন না পুরোপুরি সেরে যাচ্ছে, প্রতি রাতে এটা করুন। দ্রুতই সেরে যাবে।
• অনেক সময় শক্ত কিছুতে ধাক্কা লেগে কালশিটে পড়ে যায়। অনেক সময় কালশিটের সঙ্গে আক্রান্ত জায়গা ফুলেও ওঠে। এ রকম হলে কালশিটের ওপর হালকা করে ভিক্স লাগিয়ে নিন। এক দিনেই ঠিক হয়ে যাবে।
• কানের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে তুলোয় খনিকটা ভিক্স লাগিয়ে কানে গুঁজে রাখুন। দেখবেন অনেকটা আরাম পাবেন।
• অ্যাকনে আর পিম্পল সারাতে আক্রান্ত জায়গায় ভিক্স লাগিয়ে রাতে শুয়ে পড়ুন। সকালে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। কয়েক দিন নিয়মিত করলে অ্যাকনে বা পিম্পল থাকবে না।
• মাসল পেন বা পিঠে ব্যথা হলে সেই জায়গায় ভিক্স নিয়ে আলতো হাতে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন অনেক আরাম পাবেন।
ব্যবহারের নির্দেশনা
• প্রথমবার ব্যবহার করার আগে অবশ্যই দেখে নিন, আপনার কোনো রকম অ্যালার্জি হচ্ছে কি না। এটা পরীক্ষা করার জন্য হাতের পাতার পেছনে অল্প একটু ভিক্স লাগান। খানিকক্ষণ রেখে দিন। লাগানোর পর যদি সেই অংশ জ্বালা করে বা লাল হয়ে যায় অথবা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে ভিক্স ব্যবহার করবেন না।
• দুই বছরের কম শিশুর ক্ষেত্রে ভিক্স না ব্যবহার করাই ভালো।
• মেয়াদোত্তীর্ণ ভিক্স ব্যবহার করবেন না।
• প্রথমবার ব্যবহার করার আগে অবশ্যই দেখে নিন, আপনার কোনো রকম অ্যালার্জি হচ্ছে কি না। এটা পরীক্ষা করার জন্য হাতের পাতার পেছনে অল্প একটু ভিক্স লাগান। খানিকক্ষণ রেখে দিন। লাগানোর পর যদি সেই অংশ জ্বালা করে বা লাল হয়ে যায় অথবা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে ভিক্স ব্যবহার করবেন না।
• দুই বছরের কম শিশুর ক্ষেত্রে ভিক্স না ব্যবহার করাই ভালো।
• মেয়াদোত্তীর্ণ ভিক্স ব্যবহার করবেন না।
0 coment rios: