অস্ত্র-গুলি ও হেরোইনসহ যশোর কোতোয়ালি থানা পুলিশ চিহ্নিত সন্ত্রাসী শরিফুল
ইসলাম তুষারকে আটক করেছে। তিনি শহরের বেজপাড়া মেইন রোড এলাকার মৃত আশরাফুল
ইসলাম বাবুর ছেলে। এ ঘটনায় তুষারসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তবে
তুষারের বিরুদ্ধে দুইটি মামলা হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলো, ফরিদপুরের বোয়ালমারি উপজেলার মিরিননগর ময়েনদিয়া গ্রামের আবু মীরের ছেলে আকতার মীর, জয়দেবপুর বড়গা গ্রামের রফি ফকিরের ছেলে জাকির ফকির, রামচন্দ্রপুর গ্রামের মুজিবরের ছেলে এনায়েত, ভাইখির গ্রামের পান্না মিদ্রার ছেলে মনিরুল মিদ্রা এবং একই গ্রামের সাহাদত মিদ্রার ছেলে হুমায়ুন মিদ্রা।
কোতোয়ালি থানার এসআই নাজমুল ইসলাম এবং চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই সৈয়দ বায়েজীদ জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত পৌন ১১টার দিকে গোপন সূত্রে জানতে পারি বেজপাড়া পূজা মন্দিরের সামনে একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র ও মাদক নিয়ে অবস্থান করছে। সে সময় সেখানে গেলে অন্য আসামিরা পালিয়ে গেলেও তুষারকে আটক করা হয়। পরে তার দেহ তল্লাশি করে একটি ওয়ান স্যুাটারগান, একরাউন্ড গুলি এবং সাড়ে ৩শ’ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন জানিয়েছেন, তুষার একটি সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা ওই পলাতক আসামি। শুক্রবার রাতে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা মূলত মাদকদ্রব্য কেনার জন্য তুষারের কাছে আসে। সেখানে অভিযান চালানোর পর তার কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে। সেই সাথে অস্ত্র-গুলি পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় অস্ত্র ও মাদক আইনে তুষারের বিরুদ্ধে আলাদা দুইটি মামলা হয়েছে।
অন্য আসামিরা হলো, ফরিদপুরের বোয়ালমারি উপজেলার মিরিননগর ময়েনদিয়া গ্রামের আবু মীরের ছেলে আকতার মীর, জয়দেবপুর বড়গা গ্রামের রফি ফকিরের ছেলে জাকির ফকির, রামচন্দ্রপুর গ্রামের মুজিবরের ছেলে এনায়েত, ভাইখির গ্রামের পান্না মিদ্রার ছেলে মনিরুল মিদ্রা এবং একই গ্রামের সাহাদত মিদ্রার ছেলে হুমায়ুন মিদ্রা।
কোতোয়ালি থানার এসআই নাজমুল ইসলাম এবং চাঁচড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই সৈয়দ বায়েজীদ জানিয়েছেন, শুক্রবার রাত পৌন ১১টার দিকে গোপন সূত্রে জানতে পারি বেজপাড়া পূজা মন্দিরের সামনে একদল সন্ত্রাসী অস্ত্র ও মাদক নিয়ে অবস্থান করছে। সে সময় সেখানে গেলে অন্য আসামিরা পালিয়ে গেলেও তুষারকে আটক করা হয়। পরে তার দেহ তল্লাশি করে একটি ওয়ান স্যুাটারগান, একরাউন্ড গুলি এবং সাড়ে ৩শ’ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন জানিয়েছেন, তুষার একটি সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা ওই পলাতক আসামি। শুক্রবার রাতে তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা মূলত মাদকদ্রব্য কেনার জন্য তুষারের কাছে আসে। সেখানে অভিযান চালানোর পর তার কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে। সেই সাথে অস্ত্র-গুলি পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় অস্ত্র ও মাদক আইনে তুষারের বিরুদ্ধে আলাদা দুইটি মামলা হয়েছে।
0 coment rios: