২০ ডিসেম্বর সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, ২১ ডিসেম্বর লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ও কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগ এবং ২২ ডিসেম্বর জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সঙ্গে আলোচনায় বসবেন রাষ্ট্রপতি। “পর্যায়ক্রমে অন্যান্য নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে,” বলেন জয়নাল আবেদীন। বঙ্গভবনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপের সূচি সম্পর্কে জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ১৮ নভেম্বর এক অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষে ১৩ দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রস্তাবে তিনি সব দলের সঙ্গে আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে সর্বজনশ্রদ্ধেয় বিতর্কমুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে একটি কমিশন গঠনের সুপারিশ করেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ওই দিনই বিএনপির প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
২০১২ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেই ‘সার্চ কমিটির’ মাধ্যমে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশন গঠন করে দিয়েছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে বর্তমান কমিশনের মেয়াদ শেষে নতুন যে ইসি দায়িত্ব নেবে, তাদের অধীনেই ২০১৯ সালে একাদশ সংসদ নির্বাচন হবে।
এবারও ‘সার্চ কমিটি’ করে রাষ্ট্রপতি নতুন কমিশন নিয়োগ দেবেন।
0 coment rios: