
ভাবতে পারেন ইউরোপ থেকে আমেরিকা পৌঁছে যাচ্ছেন মাত্র ৬০ মিনিটে! না কোনো সাধারণ মানের বিমানে নয়, শব্দের চেয়ে ২০ গুণ গতিসম্পন্ন বিমানেই এই সফর সম্ভব। খুব শীঘ্রই বাস্তবে আসতে চলেছে। কেমন সেই বিমান?
বিমানটি তৈরি করছে জার্মান এরোস্পেস সেন্টার। এটি একটি সাবঅর্বিটাল যাত্রিবাহি বিমান। এটি শব্দের চেয়ে ২০ গুণ গতিবেগে ছুটবে। দেখতে অনেকটা মহাকাশযানের মতো।
বিমানটি তৈরি করছে জার্মান এরোস্পেস সেন্টার। এটি একটি সাবঅর্বিটাল যাত্রিবাহি বিমান। এটি শব্দের চেয়ে ২০ গুণ গতিবেগে ছুটবে। দেখতে অনেকটা মহাকাশযানের মতো।
বিমানের দু’টি ভাগ থাকবে। একটা অর্বিটার এবং অন্যটি বুস্টার স্টেজ ইঞ্জিন। অর্বিটারে যাত্রীদের বসার জায়গা
এবং বুস্টার ওই অর্বিটারকে বহন করবে। পরিবারেশবান্ধব জ্বালানী ব্যবহার করা হবে।
বিমানে ১১টি ইঞ্জিন থাকবে। দৈর্ঘে বিমানটি হবে ৮৩.৫ মিটার। এই স্পেসলাইনার প্রতি সেকেন্ডে ৭ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ছুটবে। এই হিসাবে ঘণ্টায় ২৫ হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে।
এই বিমানের ওড়ার জন্য রিইউজেবহল লঞ্চ ভেহিকল পদ্ধতি প্রয়োগ করা হবে। অনেকটা রকেট উৎক্ষেপণ পদ্ধতির মতো। জ্বালানী হিসাবে তরল হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন ব্যবহার করা হবে।
ওড়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই শব্দ থেকে ২০ গুণ বেশি গতিবেগে ছুটতে শুরু করবে। ৮০ কিলোমিটার উঁচুতে পৌঁছানোর পর রিইউজেবল ভেহিকল বিমান থেকে আলাদা হয়ে যাবে।
২০৩০ সালের মধ্যে এই প্রকল্প শেষ হবে বলে আশা জার্মান এরোস্পেস সেন্টারের। প্রকল্পটির জন্য খরচ হবে প্রায় ৩৩০০ কোটি ডলার
এবং বুস্টার ওই অর্বিটারকে বহন করবে। পরিবারেশবান্ধব জ্বালানী ব্যবহার করা হবে।
বিমানে ১১টি ইঞ্জিন থাকবে। দৈর্ঘে বিমানটি হবে ৮৩.৫ মিটার। এই স্পেসলাইনার প্রতি সেকেন্ডে ৭ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ছুটবে। এই হিসাবে ঘণ্টায় ২৫ হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে।
এই বিমানের ওড়ার জন্য রিইউজেবহল লঞ্চ ভেহিকল পদ্ধতি প্রয়োগ করা হবে। অনেকটা রকেট উৎক্ষেপণ পদ্ধতির মতো। জ্বালানী হিসাবে তরল হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন ব্যবহার করা হবে।
ওড়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই শব্দ থেকে ২০ গুণ বেশি গতিবেগে ছুটতে শুরু করবে। ৮০ কিলোমিটার উঁচুতে পৌঁছানোর পর রিইউজেবল ভেহিকল বিমান থেকে আলাদা হয়ে যাবে।
২০৩০ সালের মধ্যে এই প্রকল্প শেষ হবে বলে আশা জার্মান এরোস্পেস সেন্টারের। প্রকল্পটির জন্য খরচ হবে প্রায় ৩৩০০ কোটি ডলার
0 coment rios: