
গাজীপুরে চলন্ত ট্রেনে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে আতংকিত হয়ে ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়ে নারী ও শিশুসহ শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে গাজীপুরের কালীগঞ্জে আউটার সিগন্যাল এলাকায় আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে এ ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার বিকালে গাজীপুরের কালীগঞ্জে আউটার সিগন্যাল এলাকায় আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে এ ঘটনা ঘটে।
ট্রেনের যাত্রী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা নোয়াখালীগামী আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিকাল ৫টার দিকে গাজীপুরের কালীগঞ্জ আড়িখোলা স্টেশনের আউটার সিগন্যাল দড়িপাড়া এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় ওই ট্রেনের ‘খ’ ও ‘গ’ বগির মাঝখানে হঠাৎ আগুন লেগে ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। এতে পুরো ট্রেনটি ধুঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে।
এ সময় আতংকিত হয়ে কম গতিতে চলা ট্রেনটি থেকে নারী ও শিশুসহ যাত্রীরা লাফিয়ে পড়তে থাকেন। এক পর্যায়ে ট্রেনটি আড়িখোলা স্টেশনের আউটার সিগন্যালের কাছে এসে থেমে যায়।
স্থানীয়রা জানায়, ট্রেনির গতি কম থাকায় লাফিয়ে পড়া যাত্রীরা গুরুতর আহত হননি।
কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার জানান, ট্রেনে আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আধাঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নেভানো হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে ট্রেনটি নোয়াখালীর উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
কালীগঞ্জ রেল স্টেশনের মাস্টার দীলিপ চন্দ্র দাস জানান, দুটি বগির মাঝখানের সংযোগে প্লাস্টিকের পাইপে আগুন ধরে যায়। এ সময় আতংকিত হয়ে কিছু যাত্রী ট্রেন থেকে লাফিয়ে নেমে যান। আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।
এ সময় আতংকিত হয়ে কম গতিতে চলা ট্রেনটি থেকে নারী ও শিশুসহ যাত্রীরা লাফিয়ে পড়তে থাকেন। এক পর্যায়ে ট্রেনটি আড়িখোলা স্টেশনের আউটার সিগন্যালের কাছে এসে থেমে যায়।
স্থানীয়রা জানায়, ট্রেনির গতি কম থাকায় লাফিয়ে পড়া যাত্রীরা গুরুতর আহত হননি।
কালীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আব্দুস সাত্তার জানান, ট্রেনে আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আধাঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নেভানো হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে ট্রেনটি নোয়াখালীর উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
কালীগঞ্জ রেল স্টেশনের মাস্টার দীলিপ চন্দ্র দাস জানান, দুটি বগির মাঝখানের সংযোগে প্লাস্টিকের পাইপে আগুন ধরে যায়। এ সময় আতংকিত হয়ে কিছু যাত্রী ট্রেন থেকে লাফিয়ে নেমে যান। আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।
0 coment rios: