যশোরে নিহত চীনা নাগরিক ব্যবসায়ী পচং পহসংয়ের লাশ গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে হন্তান্তর করা হয়েছে। যশোর জেনারেল...
যশোরে নিহত চীনা নাগরিক ব্যবসায়ী পচং পহসংয়ের লাশ গতকাল শুক্রবার রাত
৯টার দিকে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে হন্তান্তর করা হয়েছে। যশোর জেনারেল
হাসপাতালে লাশ হস্তন্তের সময় নিহতের স্ত্রী চ্যাং ওয়ালাং, ভাইয়ের ছেলে,
যশোর কোতোয়ালী থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, রাতেই অ্যাম্বুলেলেন্সে করে লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর আগে গতকাল সকালে চীনা দূতাবাসের দুই কর্মকর্তাসহ নিহতের স্বজনরা যশোরে আসেন। তারা লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্নের পর বিকেলে যশোর ত্যাগ করেন।
যশোরের উপশহর মহিলা কলেজ এলাকায় নিজ দোভাষী নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদিরের হাতে নিহত হন চীনা ব্যবসায়ী চেং হেসং।
প্রসঙ্গত, যশোরে নিহত চীনা ব্যবসায়ী চেং হেসং বাংলাদেশে ইজিবাইকের ব্যাটারি ও মোটর বাজারজাত করতেন। যশোর উপশহরের মহিলা কলেজের পাশে ফরিদা ভিলায় তার গোডাউন ছিল। গত বুধবার রাতে গোডাউনে বসে দোভাষী ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা নাজমুল হাসান পারভেজের সঙ্গে তার ব্যবসায়ী হিসাব নিয়ে গোলযোগ হয়। এসময় নাজমুল ও তার কাছে বেড়াতে আসা ভাইপো মুক্তাদির তাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে।
এরপর তার লাশ বস্তাবন্দী করে গোডাউনের একটি কক্ষে রেখে দেয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ফরেনসিক মেডিসিন ও টক্সিকোলজি বিভাগের প্রভাষক ডা. হুসাইন শাফায়াতের নেতৃত্বে একটি মেডিক্যাল টিম লাশের ময়নাতদন্ত করেন।
ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, চেং হেসংকে পিটিয়ে মাথায় জখম করা হয়। ওই জখমের কারণে ও শ্বাসরোধ করায় তার মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের যশোর সদর আমলি আদালতের বিচারক বুলবুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হলে নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদি হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে জবানবন্দি গ্রহণ। এরপর বিচারক আটক নাজমুল হাসান পারভেজ ও মুক্তাদির রহমানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, রাতেই অ্যাম্বুলেলেন্সে করে লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর আগে গতকাল সকালে চীনা দূতাবাসের দুই কর্মকর্তাসহ নিহতের স্বজনরা যশোরে আসেন। তারা লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্নের পর বিকেলে যশোর ত্যাগ করেন।
যশোরের উপশহর মহিলা কলেজ এলাকায় নিজ দোভাষী নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদিরের হাতে নিহত হন চীনা ব্যবসায়ী চেং হেসং।
প্রসঙ্গত, যশোরে নিহত চীনা ব্যবসায়ী চেং হেসং বাংলাদেশে ইজিবাইকের ব্যাটারি ও মোটর বাজারজাত করতেন। যশোর উপশহরের মহিলা কলেজের পাশে ফরিদা ভিলায় তার গোডাউন ছিল। গত বুধবার রাতে গোডাউনে বসে দোভাষী ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা নাজমুল হাসান পারভেজের সঙ্গে তার ব্যবসায়ী হিসাব নিয়ে গোলযোগ হয়। এসময় নাজমুল ও তার কাছে বেড়াতে আসা ভাইপো মুক্তাদির তাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে।
এরপর তার লাশ বস্তাবন্দী করে গোডাউনের একটি কক্ষে রেখে দেয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ফরেনসিক মেডিসিন ও টক্সিকোলজি বিভাগের প্রভাষক ডা. হুসাইন শাফায়াতের নেতৃত্বে একটি মেডিক্যাল টিম লাশের ময়নাতদন্ত করেন।
ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, চেং হেসংকে পিটিয়ে মাথায় জখম করা হয়। ওই জখমের কারণে ও শ্বাসরোধ করায় তার মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের যশোর সদর আমলি আদালতের বিচারক বুলবুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হলে নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদি হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে জবানবন্দি গ্রহণ। এরপর বিচারক আটক নাজমুল হাসান পারভেজ ও মুক্তাদির রহমানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।