শেষের দিকে এসে খেলা দেখিয়ে দিলো মাশরাফির কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এবারের বিপিএলে তাদের বিদায়ী রংপুর রাইডার্সকে ৮ রানে হারিয়ে ৬ নম্বরে থেকে ...
শেষের দিকে এসে খেলা দেখিয়ে দিলো মাশরাফির কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এবারের বিপিএলে তাদের বিদায়ী রংপুর রাইডার্সকে ৮ রানে হারিয়ে ৬ নম্বরে থেকে বিপিএল শেষ করলো মাশরাফিরা।
তবে এই ম্যাচে হেরে আবারো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেলো নাঈম-আফ্রিদিদের রংপুর। কেননা একটু পরই মাঠে নামবে খুলনা টাইটান্স এবং ঢাকা ডায়ানামাইটস। এই ম্যাচে খুলনা জিতলেই শেষ চারে চলে যাবে তারা। এক্ষেত্রে বাদ পড়বে রংপুর। তবে যদি খুলনা না জেতে তাহলে শেষ চারে যাবে তারা।
কুমিল্লার দেয়া ১৭১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রানে শেষ হয় রংপুরের ইনিংস। এরফলে ৮ রানে জয় পায় কুমিল্লা।
দলের হয়ে ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নামেন মোহাম্মদ শাহজাদ ও সৌম্য সরকার। পুরো টুর্নামেন্টেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে থাকলেন সৌম্য সরকার। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে আউট হওয়ার আগে করেন ১২ বলে ৫ রান। নাবিল সামাদের বলে ইমরুল কায়েসের হাতে ধরা পড়েন তিনি।
সপ্তম ওভারে মাশরাফি ফিরিয়ে দেন মোহাম্মদ মিঠুনকে। উইকেটের পেছনে লিটন দাসের গ্লাভসবন্দি হন মিঠুন (২)। পরের ওভারে নাবিল সামাদ ফেরান লিয়াম ডসনকে (৩)। পরের ওভারে আবারো মাশরাফির আঘাত। এবারে ফেরেন আরেক ওপেনার আহমেদ শেহজাদ। ম্যাশের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তিনি করেন ৪৫ রান। তার ৩১ বলের ইনিংসে ছিল ৫টি চার আর দুটি ছক্কা।

ইনিংসের ১৩তম ওভারে ফেরেন রংপুর দলপতি নাঈম ইসলাম (১৪)। রশিদ খানের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তিনি দুটি বাউন্ডারির দেখা পান। দলীয় ৯৯ রানের মাথায় পঞ্চম উইকেট হারায় রংপুর।
এরপর রংপুরের চোখ ছিল আফ্রিদির দিকেই। তবে, ব্যক্তিগত ৩৮ রান করে বিদায় নেন এই পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। তার ১৯ বলের ইনিংসে ছিল তিনটি চার আর দুটি ছক্কার মার। দলীয় ১১৪ রানের মাথায় ষষ্ঠ উইকেট হারায় রংপুর। ১৬তম ওভারে আনোয়ার আলীকে (১) বিদায় করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
শেষে এসে দলকে রান এনে দিতে গিয়ে আউট হন সোহাগ গাজী। তারপর আর পেরে উঠেনি রংপুর।
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা। শুরুতে ব্যাটে এসে ৩০ বলে ৭টি চার আর দুটি ছক্কায় ব্যক্তিগত ৫০ রান করেন ইমরুল কায়েস। ইনিংসের ১১তম ওভারে বিদায় নেন ইমরুল কায়েস। আরাফাত সানির বলে বাউন্ডারি সীমানায় লিয়াম ডসনের দারুণ এক ক্যাচে ফেরেন ৩৫ বলে ৫২ রান করা কুমিল্লার ওপেনার। বিদায়ের আগে ইমরুলের ইনিংসে ছিল ৭টি বাউন্ডারি আর দুটি ওভার বাউন্ডারি।
ইনিংসের ১৩তম ওভারে আবারো আঘাত হানেন আরাফাত সানি। ব্যক্তিগত তৃতীয় ওভারে তিনি বিদায় করেন কুমিল্লার আরেক ওপেনার খালিদ লতিফকে। শহীদ আফ্রিদির হাতে ধরা পড়ার আগে লতিফ ৩৬ বলে করেন ৪৩ রান। তার ইনিংসে ছিল তিনটি চার আর দুটি ছক্কার মার। দলীয় ১০৭ রানের মাথায় কুমিল্লা দ্বিতীয় উইকেট হারায়।
১৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শহীদ আফ্রিদির বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কুমিল্লা অধিনায়ক মাশরাফি। সাত বলে একটি চারে সমান সাত রান করেন তিনি। আর ১৯তম ওভারে দারুণ খেলতে থাকা মারলন স্যামুয়েলকে (৩০) রান আউট করে ফেরায় রংপুর।
ইনিংসের শেষ ওভারে বলে এসে প্রথম এবং শেষ বলে উইকেট তুলে নেন রুবেল হোসেন।
তবে এই ম্যাচে হেরে আবারো অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেলো নাঈম-আফ্রিদিদের রংপুর। কেননা একটু পরই মাঠে নামবে খুলনা টাইটান্স এবং ঢাকা ডায়ানামাইটস। এই ম্যাচে খুলনা জিতলেই শেষ চারে চলে যাবে তারা। এক্ষেত্রে বাদ পড়বে রংপুর। তবে যদি খুলনা না জেতে তাহলে শেষ চারে যাবে তারা।
কুমিল্লার দেয়া ১৭১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রানে শেষ হয় রংপুরের ইনিংস। এরফলে ৮ রানে জয় পায় কুমিল্লা।
দলের হয়ে ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নামেন মোহাম্মদ শাহজাদ ও সৌম্য সরকার। পুরো টুর্নামেন্টেই ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে থাকলেন সৌম্য সরকার। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে আউট হওয়ার আগে করেন ১২ বলে ৫ রান। নাবিল সামাদের বলে ইমরুল কায়েসের হাতে ধরা পড়েন তিনি।
সপ্তম ওভারে মাশরাফি ফিরিয়ে দেন মোহাম্মদ মিঠুনকে। উইকেটের পেছনে লিটন দাসের গ্লাভসবন্দি হন মিঠুন (২)। পরের ওভারে নাবিল সামাদ ফেরান লিয়াম ডসনকে (৩)। পরের ওভারে আবারো মাশরাফির আঘাত। এবারে ফেরেন আরেক ওপেনার আহমেদ শেহজাদ। ম্যাশের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তিনি করেন ৪৫ রান। তার ৩১ বলের ইনিংসে ছিল ৫টি চার আর দুটি ছক্কা।

ইনিংসের ১৩তম ওভারে ফেরেন রংপুর দলপতি নাঈম ইসলাম (১৪)। রশিদ খানের বলে বোল্ড হওয়ার আগে তিনি দুটি বাউন্ডারির দেখা পান। দলীয় ৯৯ রানের মাথায় পঞ্চম উইকেট হারায় রংপুর।
এরপর রংপুরের চোখ ছিল আফ্রিদির দিকেই। তবে, ব্যক্তিগত ৩৮ রান করে বিদায় নেন এই পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। তার ১৯ বলের ইনিংসে ছিল তিনটি চার আর দুটি ছক্কার মার। দলীয় ১১৪ রানের মাথায় ষষ্ঠ উইকেট হারায় রংপুর। ১৬তম ওভারে আনোয়ার আলীকে (১) বিদায় করেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
শেষে এসে দলকে রান এনে দিতে গিয়ে আউট হন সোহাগ গাজী। তারপর আর পেরে উঠেনি রংপুর।
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে কুমিল্লা। শুরুতে ব্যাটে এসে ৩০ বলে ৭টি চার আর দুটি ছক্কায় ব্যক্তিগত ৫০ রান করেন ইমরুল কায়েস। ইনিংসের ১১তম ওভারে বিদায় নেন ইমরুল কায়েস। আরাফাত সানির বলে বাউন্ডারি সীমানায় লিয়াম ডসনের দারুণ এক ক্যাচে ফেরেন ৩৫ বলে ৫২ রান করা কুমিল্লার ওপেনার। বিদায়ের আগে ইমরুলের ইনিংসে ছিল ৭টি বাউন্ডারি আর দুটি ওভার বাউন্ডারি।
ইনিংসের ১৩তম ওভারে আবারো আঘাত হানেন আরাফাত সানি। ব্যক্তিগত তৃতীয় ওভারে তিনি বিদায় করেন কুমিল্লার আরেক ওপেনার খালিদ লতিফকে। শহীদ আফ্রিদির হাতে ধরা পড়ার আগে লতিফ ৩৬ বলে করেন ৪৩ রান। তার ইনিংসে ছিল তিনটি চার আর দুটি ছক্কার মার। দলীয় ১০৭ রানের মাথায় কুমিল্লা দ্বিতীয় উইকেট হারায়।
১৬তম ওভারের তৃতীয় বলে শহীদ আফ্রিদির বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কুমিল্লা অধিনায়ক মাশরাফি। সাত বলে একটি চারে সমান সাত রান করেন তিনি। আর ১৯তম ওভারে দারুণ খেলতে থাকা মারলন স্যামুয়েলকে (৩০) রান আউট করে ফেরায় রংপুর।
ইনিংসের শেষ ওভারে বলে এসে প্রথম এবং শেষ বলে উইকেট তুলে নেন রুবেল হোসেন।