
বুধবার ঢাকা আইনজীবী সমিতির অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান মিলনায়তনে বারের মুক্তিযোদ্ধা সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পাশাপাশি এর বিরোধীতাকারীদের তথ্যও পাঠ্য বইয়ে লেখা থাকবে। যাতে তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি এর বিরোধিতাকারীদের ভুমিকাও জানতে পারে।
মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা করার বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা সম্পন্ন করে তাদের হাতে সনদ ও পরিচয় পত্র তুলে দেয়া হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটা তৈরি করা হচ্ছে। টাকা জাল করা সম্ভব হলেও এ সনদ জাল করা সম্ভব হবে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে যুদ্ধের বর্ণনা শুনে সেই স্মৃতি সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা হচ্ছে বলেও জানান আ ক ম মোজাম্মেল। প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলাভিত্তিক মুক্তিযোদ্ধাদের এসব স্মৃতিচারণ সংকলনের ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এমন দেশ আমরা চাই যেখানে সরকার দল ও বিরোধী দল উভয়েই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্পন্ন হবে।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. সাইদুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আয়ুবুর রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বারের ৪০ মুক্তিযোদ্ধা সদস্যকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান, ঢাকা জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর খোন্দকার আব্দুল মান্নান, মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আব্দুল্লাহ আবু প্রমূখ।
মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পাশাপাশি এর বিরোধীতাকারীদের তথ্যও পাঠ্য বইয়ে লেখা থাকবে। যাতে তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি এর বিরোধিতাকারীদের ভুমিকাও জানতে পারে।
মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা করার বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আগামী ২৬ মার্চের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা সম্পন্ন করে তাদের হাতে সনদ ও পরিচয় পত্র তুলে দেয়া হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটা তৈরি করা হচ্ছে। টাকা জাল করা সম্ভব হলেও এ সনদ জাল করা সম্ভব হবে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে যুদ্ধের বর্ণনা শুনে সেই স্মৃতি সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা হচ্ছে বলেও জানান আ ক ম মোজাম্মেল। প্রতিটি ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলাভিত্তিক মুক্তিযোদ্ধাদের এসব স্মৃতিচারণ সংকলনের ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এমন দেশ আমরা চাই যেখানে সরকার দল ও বিরোধী দল উভয়েই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্পন্ন হবে।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. সাইদুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আয়ুবুর রহমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বারের ৪০ মুক্তিযোদ্ধা সদস্যকে সংবর্ধনা দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান, ঢাকা জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর খোন্দকার আব্দুল মান্নান, মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আব্দুল্লাহ আবু প্রমূখ।
0 coment rios: