যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে দালাল ও ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দৌরাত্ম্যে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এছাড়া ওয়ার্ডে ওষুধের তালিকা টাঙানো থাকলেও তা নিয়মিত আপডেট হয় না।
প্যাথলজি টেস্টের খরচের তালিকা টাঙানো না থাকায় রোগীদের কাছ থেকে বেশি টাকা
আদায় করছেন অসাধু কর্মকর্তারা।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের
(টিআইবি) পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) যশোরের উদ্যোগে
‘যশোর জেনারেল হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়ন’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এসব
তথ্য উঠে আসে।
হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন তত্ত্বাবধায়ক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ সাহা।
সনাক যশোরের সভাপতি এম আর খায়রুল উমামের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন,
সনাকের সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. মুস্তাফিজুর রহমান, হাসপাতালের সহকারী
পরিচালক ডা. একেএম কামরুল ইসলাম, ডা. রীনা ঘোষ, ডা. ইতি সাহা, ডা. হাসান
আকন্দ, টিআইবির এরিয়া ম্যানেজার এ এইচ এম আনিসুজ্জামান।
সভায় বক্তরা অভিযোগ করেন, হাসপাতালে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা থাকলেও কোনো
কোনো চিকিৎসক বাইরে থেকে পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। এমনকি তারা নির্দিষ্ট
হাসপাতাল বা ক্লিনিকের নাম বলে দেন।
সভা শেষে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেয়।
0 coment rios: