ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে ভারতে পাচার হওয়া ১৪ তরুণীকে ৩ বছর পর বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের পেট্রাপ...
ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে ভারতে পাচার হওয়া ১৪ তরুণীকে ৩ বছর
পর বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের পেট্রাপোল
ইমিগ্রেশন পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যায় ট্রাভেল পারমিট প্রক্রিয়ায় তাদের
হস্তান্তর করা হয়।
বেনাপোল চেকপোষ্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইকবাল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা তরুণীদের বাড়ি যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরিয়তপুর, ঢাকা. ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, নোয়াখালী, চুয়াডাঙ্গা, মাদারীপুর, রংপুর, পাবনা এবং বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায়। পরে ইমিগ্রেশন পুলিশ এদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের মাধ্যমে তিনটি এনজিও সংস্থার কাছে তুলে দিয়েছে তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য।
এনজিও সংস্থা রাইটস যশোর এর কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, ফেরত আসা তরুণীরা ভালো কাজের আশায় তিন বছর আগে পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে ভারতে যায়। পরবর্তীতে ভারতীয় পুলিশ তাদেরকে পাচারকারীদের হাত থেকে উদ্ধার করে আদালতে সোপর্দ করে। সেখানে থেকে ভারতের বোম্বাইয়ের রেসকিউ ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। পরবর্তীতে দু’দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অনুমতিক্রমে ট্রাভেল পারমিট প্রক্রিয়ায় তাদের ফেরত আনা হয়।
ফেরত আসা ১৪ তরুণীর মধ্যে ১০ জনকে রাইটস যশোর, ২ জনকে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি এবং ২ জনকে জাষ্টিয়ান কেয়ার নামে তিনটি সংস্থা গ্রহণ করেছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।
বেনাপোল চেকপোষ্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ইকবাল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা তরুণীদের বাড়ি যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, শরিয়তপুর, ঢাকা. ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, নোয়াখালী, চুয়াডাঙ্গা, মাদারীপুর, রংপুর, পাবনা এবং বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায়। পরে ইমিগ্রেশন পুলিশ এদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের মাধ্যমে তিনটি এনজিও সংস্থার কাছে তুলে দিয়েছে তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য।
এনজিও সংস্থা রাইটস যশোর এর কর্মকর্তা তৌফিকুজ্জামান জানান, ফেরত আসা তরুণীরা ভালো কাজের আশায় তিন বছর আগে পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে ভারতে যায়। পরবর্তীতে ভারতীয় পুলিশ তাদেরকে পাচারকারীদের হাত থেকে উদ্ধার করে আদালতে সোপর্দ করে। সেখানে থেকে ভারতের বোম্বাইয়ের রেসকিউ ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও সংস্থা তাদের ছাড়িয়ে নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। পরবর্তীতে দু’দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অনুমতিক্রমে ট্রাভেল পারমিট প্রক্রিয়ায় তাদের ফেরত আনা হয়।
ফেরত আসা ১৪ তরুণীর মধ্যে ১০ জনকে রাইটস যশোর, ২ জনকে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি এবং ২ জনকে জাষ্টিয়ান কেয়ার নামে তিনটি সংস্থা গ্রহণ করেছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।