গতবার বিপিএলে শিরোপা জিতে নিয়েছিলেন শিরোপা জেতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। তাতে দলের অবদান যতটা উচ্চারিত, ঠিক ততোটাই উচ্চারিত অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার নাম। অথচ এবার প্রথম তিন ম্যাচ টানা হারতেই কিনা দলের ভেতরে শুরু হয়ে যায় কোন্দল!
একাদশ নির্বাচন নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের সঙ্গে অধিনায়কের মতানৈক্যের খবর চাউর হয়ে যায় কাল। এমনকি নিজের পছন্দের একাদশ না পেলে নিজে না খেলার কথাও নাকি ভাবছিলেন মাশরাফি! শেষ পর্যন্ত ঢাকা ডায়নামাইটের বিপক্ষে কাল সন্ধ্যায় ঠিকই টস করতে নামেন মাশরাফি। কিন্তু দলের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেননি তিনি।
ঢাকা ডায়নামাইটস আগে ব্যাটিং করতে মেহেদী মারুফের ৬০ ও নাসির হোসেনের ৪৩ রানে এবারের বিপিএলের সর্বোচ্চ ১৯৪ রান তোলে। কুমিল্লা ৯ উইকেটে করতে পেরেছে ১৬১ পর্যন্ত, তাতে ৩৩ রানে টুর্নামেন্টের টানা চতুর্থ হার তাদের। বোলিংয়ে মাশরাফি ভালো করতে না পারলেও ব্যাট হাতে নেমে ৫ ছক্কায় ৪৭ রান করেন ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক। সাকিব আল হাসানের এক ওভারেই নিয়েছেন ২৪ রান। তবে তার আগেই ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে। মাশরাফির ঐ তান্ডবের পরও শেষ ৬ বলে কুমিল্লার প্রয়োজন ছিল ৫২ রান।
এদিকে বিপিএলে ভাগ্য বদল হচ্ছে না চিটাগং ভাইকিংসের। নিজেদের প্রথম ম্যাচ জেতার পর টানা তিন ম্যাচ হেরেছে তারা। কাল বরিশাল বুলস তাদের হারিয়ে দেয় ৭ উইকেটে। চতুর্থ ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের দলের এটি তৃতীয় জয়।
ম্যাচের শুরুতে চট্টগ্রামের এমন বিপর্যয় আঁচ করা যায়নি। তামিম ইকবাল-জহুরুল ইসলামের ১১৬ রানের ওপেনিং জুটিতে বড় রানের ভিত্তি পায় তারা। কিন্তু ৭৫ রান করে তামিম আউট হওয়ার পর প্রত্যাশিত রান করতে পারেনি। শেষ ৭ ওভারে মোটে ৪৭ রান হলে ১৬৩ রানে থেমে যায় চিটাগং।
জবাবে বরিশাল বুলস ৭ রানে হারায় প্রথম উইকেট। দ্বিতীয় উইকেটে ডেভিড মালান (৭৮*)-শাহরিয়ার নাফীসের (৬৫) ১৫০ রানের জুটিতে জয়ের কাছাকাছি চলে যায় তারা। শেষ ওভারে মুশফিকুর রহিম দুই চারে নিশ্চিত করেন বরিশাল বুলসের জয়।
একাদশ নির্বাচন নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের সঙ্গে অধিনায়কের মতানৈক্যের খবর চাউর হয়ে যায় কাল। এমনকি নিজের পছন্দের একাদশ না পেলে নিজে না খেলার কথাও নাকি ভাবছিলেন মাশরাফি! শেষ পর্যন্ত ঢাকা ডায়নামাইটের বিপক্ষে কাল সন্ধ্যায় ঠিকই টস করতে নামেন মাশরাফি। কিন্তু দলের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেননি তিনি।
ঢাকা ডায়নামাইটস আগে ব্যাটিং করতে মেহেদী মারুফের ৬০ ও নাসির হোসেনের ৪৩ রানে এবারের বিপিএলের সর্বোচ্চ ১৯৪ রান তোলে। কুমিল্লা ৯ উইকেটে করতে পেরেছে ১৬১ পর্যন্ত, তাতে ৩৩ রানে টুর্নামেন্টের টানা চতুর্থ হার তাদের। বোলিংয়ে মাশরাফি ভালো করতে না পারলেও ব্যাট হাতে নেমে ৫ ছক্কায় ৪৭ রান করেন ভিক্টোরিয়ান্স অধিনায়ক। সাকিব আল হাসানের এক ওভারেই নিয়েছেন ২৪ রান। তবে তার আগেই ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে। মাশরাফির ঐ তান্ডবের পরও শেষ ৬ বলে কুমিল্লার প্রয়োজন ছিল ৫২ রান।
এদিকে বিপিএলে ভাগ্য বদল হচ্ছে না চিটাগং ভাইকিংসের। নিজেদের প্রথম ম্যাচ জেতার পর টানা তিন ম্যাচ হেরেছে তারা। কাল বরিশাল বুলস তাদের হারিয়ে দেয় ৭ উইকেটে। চতুর্থ ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের দলের এটি তৃতীয় জয়।
ম্যাচের শুরুতে চট্টগ্রামের এমন বিপর্যয় আঁচ করা যায়নি। তামিম ইকবাল-জহুরুল ইসলামের ১১৬ রানের ওপেনিং জুটিতে বড় রানের ভিত্তি পায় তারা। কিন্তু ৭৫ রান করে তামিম আউট হওয়ার পর প্রত্যাশিত রান করতে পারেনি। শেষ ৭ ওভারে মোটে ৪৭ রান হলে ১৬৩ রানে থেমে যায় চিটাগং।
জবাবে বরিশাল বুলস ৭ রানে হারায় প্রথম উইকেট। দ্বিতীয় উইকেটে ডেভিড মালান (৭৮*)-শাহরিয়ার নাফীসের (৬৫) ১৫০ রানের জুটিতে জয়ের কাছাকাছি চলে যায় তারা। শেষ ওভারে মুশফিকুর রহিম দুই চারে নিশ্চিত করেন বরিশাল বুলসের জয়।
ঢাকা, নভেম্বর ১৫
0 coment rios: