ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর প্রেমিকের
সঙ্গে দেখা করতে এসে ঢাকা থেকে যশোরের উদ্দেশে রওনা দেয় অপ্সরা (২০)।
প্রেমিকের নাম আর তার গ্রামের নাম ছাড়া কিছুই জানা ছিল না। ফলে প্রেমিকের
সঙ্গে দেখা হয়নি তার। শেষ পর্যন্ত মেয়েটির ঠাঁই হয়েছে যশোরের একটি শেল্টার
হোমে।
অপ্সরার বাড়ি চাঁদপুর জেলার উত্তর মতলব উপজেলার বামনচর গ্রামে। তিনি থাকেন ঢাকাতে।
বেসরকারি সংস্থা রাইটস যশোরের সাইকোসোশাল কাউন্সিলর শাওলী সুলতানা জানিয়েছেন, বুধবার দুপুরে পুলিশের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে থানা থেকে মেয়েটিকে জিম্মায় নিয়ে আহছানিয়া মিশনের শেল্টার হোমে রাখেন। মেয়েটি নিজেই তার নাম পরিচয় জানিয়েছে।
উপ-শহর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই বিপ্লব হোসেন জানান, মঙ্গলবার রাতে খাজুরা বাসটার্মিনাল এলাকায় ওই মেয়েটিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তার গন্তব্যের ঠিকানা জানতে চান।
অপ্সরার ভাষ্যমতে, যশোরের হৈবতপুর এলাকার আবুল কালাম নামে একটি ছেলের সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। এরপর ছেলেটির সঙ্গে দেখা করতে তিনি ঢাকা থেকে যশোরে আসেন। চাঁদপুরে গ্রামের বাড়ি হলেও তিনি ঢাকার ডেমরা থানার ডগাই এলাকায় থাকেন। কিন্তু হৈবতপুর ছাড়া আর কোনও ঠিকানা বলতে পারেননি তিনি। এজন্য তার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে থানায় নেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে কোতয়ালি থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন বলেন, অপ্সরা নামের ওই মেয়েটিকে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখে থানায় আনা হয়। এরপর তাকে রাইটস যশোরের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।
অপ্সরার বাড়ি চাঁদপুর জেলার উত্তর মতলব উপজেলার বামনচর গ্রামে। তিনি থাকেন ঢাকাতে।
বেসরকারি সংস্থা রাইটস যশোরের সাইকোসোশাল কাউন্সিলর শাওলী সুলতানা জানিয়েছেন, বুধবার দুপুরে পুলিশের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে থানা থেকে মেয়েটিকে জিম্মায় নিয়ে আহছানিয়া মিশনের শেল্টার হোমে রাখেন। মেয়েটি নিজেই তার নাম পরিচয় জানিয়েছে।
উপ-শহর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই বিপ্লব হোসেন জানান, মঙ্গলবার রাতে খাজুরা বাসটার্মিনাল এলাকায় ওই মেয়েটিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তার গন্তব্যের ঠিকানা জানতে চান।
অপ্সরার ভাষ্যমতে, যশোরের হৈবতপুর এলাকার আবুল কালাম নামে একটি ছেলের সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। এরপর ছেলেটির সঙ্গে দেখা করতে তিনি ঢাকা থেকে যশোরে আসেন। চাঁদপুরে গ্রামের বাড়ি হলেও তিনি ঢাকার ডেমরা থানার ডগাই এলাকায় থাকেন। কিন্তু হৈবতপুর ছাড়া আর কোনও ঠিকানা বলতে পারেননি তিনি। এজন্য তার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে থানায় নেওয়া হয়েছিল।
এ বিষয়ে কোতয়ালি থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন বলেন, অপ্সরা নামের ওই মেয়েটিকে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখে থানায় আনা হয়। এরপর তাকে রাইটস যশোরের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।
0 coment rios: