ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ঝিনাইদহ শহর থেকে যশোর পালবাড়ি পর্যন্ত ৪৫ কিলোমিটার
বেহাল। ওই ৪৫ কিলোমিটারের মধ্যে ২৫ স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
এতে এ মহাসড়ক দিয়ে চলাচলকারী পথচারী, যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের
ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, আরও এক মাস কষ্ট করতে হবে সবাইকে। আপাতত যানবাহন চলাচলের উপযোগী করতে বড় বড় গর্ত ভরাটের কাজ করা হচ্ছে। সড়কের বাকি ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করে মেরামত করা হবে, যা এক মাসের মধ্যে শুরু হতে পারে।
ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সড়কের ঝিনাইদহের বাইপাস মোড়, তেঁতুলতলা বাজার, বিষয়খালী বাজার, কয়ারগাছি, বেজপাড়া, বাকুলিয়া, দুলালমুন্দিয়া, খামারমুন্দিয়া, পিরোজপুর, ফুলবাড়ি, যশোরের সাতমাইল, নজরুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজ, সানতলা এলাকা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে এসব স্থানসহ ২৫টি স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। মাঝেমধ্যে ইট-বালু দিয়ে গর্তগুলো ভরাট করা হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বড় বড় গর্তের জন্য চলাচল কষ্টকর হয়ে পড়েছে। যে স্থানগুলো বেশি খারাপ, সেখান দিয়ে ভারী যানবাহনগুলো চলাচল করতে পারছে না। কোনো কোনো স্থানে এতই খারাপ যে চলাচল করাই কঠিন হয়ে পড়েছে। চালকেরা অনেক স্থানে রাস্তার পাশের মাটির ওপর দিয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের বলিদাপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, রাস্তা বেহালের কারণে তাঁরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। একদিন তিনি মোটরসাইকেল নিয়ে বিষয়খালী এলাকায় পড়েও যান।
বাসচালক আলমগীর হোসেন জানান, তাঁরা ৪০ মিনিটের রাস্তা পার হচ্ছেন এক ঘণ্টায়। যাত্রী বোঝাই করে রাস্তায় বাস চালানো যায় না। যে কারণে রাস্তার পাশের কাঁচা অংশ (মাটি ওপর) দিয়ে চলতে বাধ্য হন। একই সড়কে চলাচলকারী বেবিচালক মনিরুল ইসলাম বলেন, বড় গাড়িগুলো ভাঙা রাস্তা দিয়ে কিছুটা যেতে পারলেও ছোট গাড়ি নিয়ে চলাচল করা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। সারাক্ষণ রাস্তার পাশের কাঁচা অংশ দিয়েই চলাচল করতে হয়। তাঁদের দাবি, ভাঙা জায়গাগুলো দ্রুত মেরামত করে চলাচেলর উপযোগী করে তোলা হোক।
সওজ যশোর জোনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খায়রুল ইসলাম খান জানান, তাঁরা কিছু স্থান চিহ্নিত করেছেন, যে জায়গাগুলো খুঁড়ে আবার নতুন করে করতে হবে। সে জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তিনি আশা করছেন, এক মাসের মধ্যে কাজ শুরু করতে পারবেন। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তাৎক্ষণিক মেরামতের কাজ চলছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, আরও এক মাস কষ্ট করতে হবে সবাইকে। আপাতত যানবাহন চলাচলের উপযোগী করতে বড় বড় গর্ত ভরাটের কাজ করা হচ্ছে। সড়কের বাকি ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করে মেরামত করা হবে, যা এক মাসের মধ্যে শুরু হতে পারে।
ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সড়কের ঝিনাইদহের বাইপাস মোড়, তেঁতুলতলা বাজার, বিষয়খালী বাজার, কয়ারগাছি, বেজপাড়া, বাকুলিয়া, দুলালমুন্দিয়া, খামারমুন্দিয়া, পিরোজপুর, ফুলবাড়ি, যশোরের সাতমাইল, নজরুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজ, সানতলা এলাকা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে এসব স্থানসহ ২৫টি স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। মাঝেমধ্যে ইট-বালু দিয়ে গর্তগুলো ভরাট করা হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বড় বড় গর্তের জন্য চলাচল কষ্টকর হয়ে পড়েছে। যে স্থানগুলো বেশি খারাপ, সেখান দিয়ে ভারী যানবাহনগুলো চলাচল করতে পারছে না। কোনো কোনো স্থানে এতই খারাপ যে চলাচল করাই কঠিন হয়ে পড়েছে। চালকেরা অনেক স্থানে রাস্তার পাশের মাটির ওপর দিয়ে যানবাহন চালাচ্ছেন।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের বলিদাপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, রাস্তা বেহালের কারণে তাঁরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। একদিন তিনি মোটরসাইকেল নিয়ে বিষয়খালী এলাকায় পড়েও যান।
বাসচালক আলমগীর হোসেন জানান, তাঁরা ৪০ মিনিটের রাস্তা পার হচ্ছেন এক ঘণ্টায়। যাত্রী বোঝাই করে রাস্তায় বাস চালানো যায় না। যে কারণে রাস্তার পাশের কাঁচা অংশ (মাটি ওপর) দিয়ে চলতে বাধ্য হন। একই সড়কে চলাচলকারী বেবিচালক মনিরুল ইসলাম বলেন, বড় গাড়িগুলো ভাঙা রাস্তা দিয়ে কিছুটা যেতে পারলেও ছোট গাড়ি নিয়ে চলাচল করা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। সারাক্ষণ রাস্তার পাশের কাঁচা অংশ দিয়েই চলাচল করতে হয়। তাঁদের দাবি, ভাঙা জায়গাগুলো দ্রুত মেরামত করে চলাচেলর উপযোগী করে তোলা হোক।
সওজ যশোর জোনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খায়রুল ইসলাম খান জানান, তাঁরা কিছু স্থান চিহ্নিত করেছেন, যে জায়গাগুলো খুঁড়ে আবার নতুন করে করতে হবে। সে জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তিনি আশা করছেন, এক মাসের মধ্যে কাজ শুরু করতে পারবেন। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তাৎক্ষণিক মেরামতের কাজ চলছে।
0 coment rios: