প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার ঈদুল আজহা বিদেশে উদ্যাপন করবেন। নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের ওয়ালড্রফ এস্টোরিয়া হোটেলে ঈদের দিন তিনি স্থানীয় নেতা-...

এ ছাড়া, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ স্থানীয় এক ডজনেরও বেশি নেতা ঈদের সময় দেশের বাইরে থাকছেন। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বাংলাদেশে ঈদুল আজহা উদ্যাপিত হবে।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ২৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য। তিনি দেশে ফিরবেন ঈদের পরে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও লন্ডনে গেছেন পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে।
১৫ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিথ আউয়াল লন্ডনে গেছেন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করে খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর যুক্তরাজ্যে খালেদার এটি দ্বিতীয় সফর। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ঘুরে দেশে ফেরার পথে বড় ছেলে তারেককে দেখতে লন্ডনে গিয়েছিলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চিকিত্সার জন্য বিদেশে থাকলেও ঈদের আগে সোমবার দেশে ফিরেছেন তিনি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক হজে গেছেন। তাদের ঈদ হবে সৌদি আরবে।
এ ছাড়া বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকা, ওসমান ফারুক, আবদুস সালাম, এহছানুল হক মিলন, আবদুল আউয়াল মিন্টু বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। তারাও লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যোগ দেবেন।