ভারতে পাচারকালে কালিয়াকৈরের স্বপ্নাকে যশোরের ঝিকরগাছা বাসষ্ট্যা- এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় পাচারকারী চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে...
ভারতে পাচারকালে কালিয়াকৈরের স্বপ্নাকে যশোরের ঝিকরগাছা বাসষ্ট্যা- এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় পাচারকারী চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ। উদ্ধারকৃত স্বপ্না আক্তার(১৪) কালিয়াকৈরের মুরাদপুর এলাকার মৃত কিয়ামউদ্দিনের মেয়ে।
আটককৃত পাচার চক্রের তিন সদস্যরা হলো- টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নগর ছাওয়ালী গ্রামের আলী হোসেন ওরফে আরিফ হোসেনর স্ত্রী পারভিন বেগম, একই জেলার বাসাইল উপজেলার ছোট বাসাইল গ্রামের শ্রীরাম দাসের মেয়ে আল্পনা দাস, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার শাহজাহান ম-লের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন।
ঝিকরগাছা থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের মুরাদপুর গ্রামের মৃত কিয়ামদ্দিনের মেয়ে স্বপ্না আক্তার সুলতানাকে (১৪) কিছুদিন পূর্বে তার চাচাত ভাই মনির হোসেন কালিয়াকৈরের চন্দ্রার হরতকিতলা গ্রামের শাহজাহানের বাড়ির ভারাটিয়া আন্ত:জেলা নারীপাচারকারী দলের সদস্য পারভীন বেগমের নিকট বিক্রি করে দেয়। পারভীন বেগম এবং তার সহযোগী আল্পনা দাস সুকৌশলে স্বপ্নাকে কক্্রবাজার নিয়ে একটি হোটেলে আটকে রেখে দেহ ব্যবসা করতে বাধ্য করে।
গত রবিবার রাতে স্বপ্নাকে কক্্রবাজার থেকে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার শাহজাহান ম-লের ছেলে সাখাওয়াত হোসেনের বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে। সোমবার সকালে বেনাপোলের বাসে উঠানোর সময় অপহৃত স্বপ্না কৌশলে পাচারকারীদের হাত থেকে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় পাচারকারী সাখাওয়াত হোসেন স্বপ্নাকে ধরতে গেলে এলাকাবাসী বিষয়টি সন্দেহজনক মনে করে সাখাওয়াত হোসেনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে পুলিশ সাখাওয়াতের গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পারভিন বেগম এবং আল্পনা দাসকে আটক করে।
পারভিন বেগম টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নগর ছাওয়ালী গ্রামের আলী হোসেন ওরফে আরিফ হোসেনর স্ত্রী এবং আল্পণা দাস টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার ছোট বাসাইল গ্রামের শ্রীরাম দাসের মেয়ে। তারা দুইজন গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি ভাড়া করে পাচারের উদ্দেশ্যে মেয়ে সংগ্রহ করত এবং দেহ ব্যবসা করাত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, আন্ত:জেলা নারী পাচারকারী দলের হোতা ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার আব্দুল জলিল বর্তমানে ভারতের বোম্বে অবস্থান করে পাচারকৃত মেয়েদের বিভিন্ন পতিতালয়ে বিক্রি করে। তার ছেলে হাসান এবং স্ত্রী হাসিনা বেগম পাচারকারী চক্রের সহায়তায়
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েরেদরকে সংগ্রহ করে ভারতে পাচার করে।
ঝিকরগাছা থানার সেকেন্ড অফিসার এস.আই আব্দুল আজিজ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আটককৃতদের নামে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
আটককৃত পাচার চক্রের তিন সদস্যরা হলো- টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নগর ছাওয়ালী গ্রামের আলী হোসেন ওরফে আরিফ হোসেনর স্ত্রী পারভিন বেগম, একই জেলার বাসাইল উপজেলার ছোট বাসাইল গ্রামের শ্রীরাম দাসের মেয়ে আল্পনা দাস, যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার শাহজাহান ম-লের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন।
ঝিকরগাছা থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের মুরাদপুর গ্রামের মৃত কিয়ামদ্দিনের মেয়ে স্বপ্না আক্তার সুলতানাকে (১৪) কিছুদিন পূর্বে তার চাচাত ভাই মনির হোসেন কালিয়াকৈরের চন্দ্রার হরতকিতলা গ্রামের শাহজাহানের বাড়ির ভারাটিয়া আন্ত:জেলা নারীপাচারকারী দলের সদস্য পারভীন বেগমের নিকট বিক্রি করে দেয়। পারভীন বেগম এবং তার সহযোগী আল্পনা দাস সুকৌশলে স্বপ্নাকে কক্্রবাজার নিয়ে একটি হোটেলে আটকে রেখে দেহ ব্যবসা করতে বাধ্য করে।
গত রবিবার রাতে স্বপ্নাকে কক্্রবাজার থেকে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার শাহজাহান ম-লের ছেলে সাখাওয়াত হোসেনের বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে। সোমবার সকালে বেনাপোলের বাসে উঠানোর সময় অপহৃত স্বপ্না কৌশলে পাচারকারীদের হাত থেকে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় পাচারকারী সাখাওয়াত হোসেন স্বপ্নাকে ধরতে গেলে এলাকাবাসী বিষয়টি সন্দেহজনক মনে করে সাখাওয়াত হোসেনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে পুলিশ সাখাওয়াতের গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে পারভিন বেগম এবং আল্পনা দাসকে আটক করে।
পারভিন বেগম টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নগর ছাওয়ালী গ্রামের আলী হোসেন ওরফে আরিফ হোসেনর স্ত্রী এবং আল্পণা দাস টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার ছোট বাসাইল গ্রামের শ্রীরাম দাসের মেয়ে। তারা দুইজন গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বাড়ি ভাড়া করে পাচারের উদ্দেশ্যে মেয়ে সংগ্রহ করত এবং দেহ ব্যবসা করাত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
পুলিশ সুত্রে জানা যায়, আন্ত:জেলা নারী পাচারকারী দলের হোতা ঝিকরগাছা উপজেলার পার বাজার শিক্ষক পাড়া এলাকার আব্দুল জলিল বর্তমানে ভারতের বোম্বে অবস্থান করে পাচারকৃত মেয়েদের বিভিন্ন পতিতালয়ে বিক্রি করে। তার ছেলে হাসান এবং স্ত্রী হাসিনা বেগম পাচারকারী চক্রের সহায়তায়
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েরেদরকে সংগ্রহ করে ভারতে পাচার করে।
ঝিকরগাছা থানার সেকেন্ড অফিসার এস.আই আব্দুল আজিজ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আটককৃতদের নামে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।