ঐতিহ্যবাহী খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারণ হতে আর কতো বছর অপেক্ষা করতে হবে এতদাঞ্চলের জনগনকে এমন প্রশ্ন এখন এ অঞ্চলের জনগনের। জান...
ঐতিহ্যবাহী খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারণ হতে আর কতো বছর
অপেক্ষা করতে হবে এতদাঞ্চলের জনগনকে এমন প্রশ্ন এখন এ অঞ্চলের জনগনের।
জানাগেছে ব্রিটিশ শাসনামল থেকে পশ্চিমবঙ্গ ও ঢাকার সাথে খুলনাসহ দক্ষিণ
পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার সড়ক পথে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ছিলো খুলনা-যশোর
মহাসড়ক। ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর ভবিষ্যত পরিকল্পনা মাথায় রেখে মহসড়কটির
ব্যাপক সংস্কার করা হয়। সে সময় খুলনা-যশোর মহাসড়ক ভবিষ্যতে চার লেনে
সম্প্রসারনের পরিকল্পনা নেয়া হয়।
সেই মোতাবেক সড়কের জন্য জমিও অধিগ্রহণ করা হয়। দীর্ঘ ৫০ বছর আগে খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনসহ সমপ্রসারণ পরিকল্পনা নেয়া হলেও তা আজ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। খুলনা-যশোর মহাসড়ক দিয়ে যেমন গাড়ী চালকদের দূর্ভোগের শেষ নেই তেমই সাধারণ, মধ্যবিত্ত, ধনী সব শ্রেনীর মানুষের নিত্যদিনের চলাচলের অতিব প্রয়োজনীয় রাস্তায় নানাবিধ সমস্যায় সহ জীবন বিপর্যয়ের হুমকি হয়ে দাড়িছে। ঘটছে অহরহ নানান দুর্ঘটনা। ঘটছে প্রাণহানি। যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সকল মহাসড়ক সংস্কার ও
খুলনা-যশোর মহাসড়ককে চারলেনে উন্নিত করার ঘোষনা দিলেও মন্ত্রীর ঘোষিত সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও অধ্যবধি খুলনা-যশোর মহাসড়ক চারলেনে উন্নিত হওয়া কোন লক্ষণই দেখাযাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে এলাকার জনগন। আরো জানা গেছে, খুলনা-যশোর মহাসড়ক দিয়ে হাজার হাজার টন পাট, সিমেন্ট, ধান, চাল, চামড়া, চিংড়িসহ রপ্তানীযোগ্য পণ্য পরিবহণ হয়ে থাকে। বিশেষ করে মংলা বন্দর থেকে বিভিন্ন পন্য আমদানী রপ্তানী এবং সুন্দরবন ভ্রমনে বিদেশী পর্যটকরা যশোর বিমান বন্দর ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া শিল্প ও বন্দর নগরী খুলনার অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল রাখতে এই মহাসড়কের ভূমিকা উলে¬খযোগ্য ।
একারনে খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনে সম্প্রসারণ জরুরী বলে মনে করেন এ অঞ্চলের উন্নয়ন কর্মিরা। এদিকে খুলনায় পর পর দুই দফায় সফরে আসেন যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সে সময় স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতারা খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারণ এবং গল¬ামারী সেতু পুনঃনির্মানের দাবি জানান। মন্ত্রী মহাসড়কের চার লেন এবং গল¬ামারী সেতু পুনঃনির্মাণে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেন। তবে মন্ত্রীর আশ্বাসের পর দীর্ঘ দুই বছর পেরিয়ে গেলেও এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি খুলনার সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
খুলনা ও যশোর প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে এখন বিশাল খারাপ অবস্থায় পতিত হয়েছে। বড় বড় যানবাহনতো দূরে থাক ছোট ছোট গাড়ী যেমন, মটর সাইকেল,রিক্সা, অটোবাইক, টেম্ফু, জীবগাড়ী ইত্যাদি ছোট ছোট গাড়ি ও চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পরেছে। এখন থেকে দুই বছর আগেও আশ্বস্ত করেছিলে যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এরপরও খুলনার সড়ক ও জনপথ বিভাগের এ অবস্থায় খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলবাসীর বরং বছরের পর বছর ধরে সংস্কারের অভাবে ঐতিহ্যবাহী এই সড়কটি আজ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরেছে।
বর্তমানের ৬০ কিলোমিটারের এই মহাসড়কের অধিকাংশ স্থানে খানা খন্দে ভরা। জনদুর্ভোগ চরমে পৌছেছে। এ অঞ্চলের পরিবহণ ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ। জরুরি ভিত্তিতে মহাসড়কটি সংস্কার করা না হলে সব ধরনের যানবাহন বন্ধ করে দেয়ার ঘোষনাও দেয়া হয়েছে পরিবহন ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে। এ বিষয়ে খুলনা সড়ক বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মন্ত্রীর এই আশ্বাস সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনে সম্প্রসারন পরিকল্পনা আপাত নেই ভবিষ্যতে বিষয়টি দেখা যাবে।
অপরদিকে খুলনা-যশোর মহাসড়কের গুরুত্ব তুলে ধরে চার লেনে সম্প্রসারণ করা দাবি জানিয়ে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমম্বয় কমিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুুল কাদের বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন। এ বিষয়ে খুলনা উন্নয়র সংগ্রাম সমন্ময় কমিটির মহাসচিব শেখ মোশারফ হোসেন, পরিশ্রমী ও মন্ত্রী পরিষদের ক্লিন ইমেজধারী মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আশ্বস্ত করার পরও আমরা বিশ্বাসকরি উন্নয়ন মানুষের দাবি খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারনসহ দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
খুলনা যশোর মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীত করার সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও গত ৫০ বছরেও এই গুরুত্বপুর্ণ মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীত করার কোন পদক্ষেপই গ্রহন করা হচ্ছে না। ফলে এ অঞ্চলের হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে চরম ঝুকিপূর্ণ অবস্থার মধ্য দিয়ে। যে কারনে অহরহ ঘটছে মারত্বক সড়ক দুর্ঘটনা। আর অকালে ঝোরে যাচ্ছে অগনিত প্রাণ। যা থেকে মুক্ত পেতে অনতিবিলম্বে সরকারের প্রধান মন্ত্রী ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রীর আসু হস্তক্ষেপ কামনা করছে এ অঞ্চলের সর্বস্থরের জনগন।
সেই মোতাবেক সড়কের জন্য জমিও অধিগ্রহণ করা হয়। দীর্ঘ ৫০ বছর আগে খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনসহ সমপ্রসারণ পরিকল্পনা নেয়া হলেও তা আজ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। খুলনা-যশোর মহাসড়ক দিয়ে যেমন গাড়ী চালকদের দূর্ভোগের শেষ নেই তেমই সাধারণ, মধ্যবিত্ত, ধনী সব শ্রেনীর মানুষের নিত্যদিনের চলাচলের অতিব প্রয়োজনীয় রাস্তায় নানাবিধ সমস্যায় সহ জীবন বিপর্যয়ের হুমকি হয়ে দাড়িছে। ঘটছে অহরহ নানান দুর্ঘটনা। ঘটছে প্রাণহানি। যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সকল মহাসড়ক সংস্কার ও
খুলনা-যশোর মহাসড়ককে চারলেনে উন্নিত করার ঘোষনা দিলেও মন্ত্রীর ঘোষিত সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও অধ্যবধি খুলনা-যশোর মহাসড়ক চারলেনে উন্নিত হওয়া কোন লক্ষণই দেখাযাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে এলাকার জনগন। আরো জানা গেছে, খুলনা-যশোর মহাসড়ক দিয়ে হাজার হাজার টন পাট, সিমেন্ট, ধান, চাল, চামড়া, চিংড়িসহ রপ্তানীযোগ্য পণ্য পরিবহণ হয়ে থাকে। বিশেষ করে মংলা বন্দর থেকে বিভিন্ন পন্য আমদানী রপ্তানী এবং সুন্দরবন ভ্রমনে বিদেশী পর্যটকরা যশোর বিমান বন্দর ব্যবহার করে থাকে। এছাড়া শিল্প ও বন্দর নগরী খুলনার অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল রাখতে এই মহাসড়কের ভূমিকা উলে¬খযোগ্য ।
একারনে খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনে সম্প্রসারণ জরুরী বলে মনে করেন এ অঞ্চলের উন্নয়ন কর্মিরা। এদিকে খুলনায় পর পর দুই দফায় সফরে আসেন যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সে সময় স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতারা খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারণ এবং গল¬ামারী সেতু পুনঃনির্মানের দাবি জানান। মন্ত্রী মহাসড়কের চার লেন এবং গল¬ামারী সেতু পুনঃনির্মাণে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে আশ্বস্ত করেন। তবে মন্ত্রীর আশ্বাসের পর দীর্ঘ দুই বছর পেরিয়ে গেলেও এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি খুলনার সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
খুলনা ও যশোর প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে এখন বিশাল খারাপ অবস্থায় পতিত হয়েছে। বড় বড় যানবাহনতো দূরে থাক ছোট ছোট গাড়ী যেমন, মটর সাইকেল,রিক্সা, অটোবাইক, টেম্ফু, জীবগাড়ী ইত্যাদি ছোট ছোট গাড়ি ও চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পরেছে। এখন থেকে দুই বছর আগেও আশ্বস্ত করেছিলে যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এরপরও খুলনার সড়ক ও জনপথ বিভাগের এ অবস্থায় খুলনাসহ দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলবাসীর বরং বছরের পর বছর ধরে সংস্কারের অভাবে ঐতিহ্যবাহী এই সড়কটি আজ চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরেছে।
বর্তমানের ৬০ কিলোমিটারের এই মহাসড়কের অধিকাংশ স্থানে খানা খন্দে ভরা। জনদুর্ভোগ চরমে পৌছেছে। এ অঞ্চলের পরিবহণ ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ। জরুরি ভিত্তিতে মহাসড়কটি সংস্কার করা না হলে সব ধরনের যানবাহন বন্ধ করে দেয়ার ঘোষনাও দেয়া হয়েছে পরিবহন ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে। এ বিষয়ে খুলনা সড়ক বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মন্ত্রীর এই আশ্বাস সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে জানান। তিনি বলেন খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনে সম্প্রসারন পরিকল্পনা আপাত নেই ভবিষ্যতে বিষয়টি দেখা যাবে।
অপরদিকে খুলনা-যশোর মহাসড়কের গুরুত্ব তুলে ধরে চার লেনে সম্প্রসারণ করা দাবি জানিয়ে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমম্বয় কমিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুুল কাদের বরাবর স্মারকলিপি পেশ করেন। এ বিষয়ে খুলনা উন্নয়র সংগ্রাম সমন্ময় কমিটির মহাসচিব শেখ মোশারফ হোসেন, পরিশ্রমী ও মন্ত্রী পরিষদের ক্লিন ইমেজধারী মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আশ্বস্ত করার পরও আমরা বিশ্বাসকরি উন্নয়ন মানুষের দাবি খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেন সম্প্রসারনসহ দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
খুলনা যশোর মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীত করার সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও গত ৫০ বছরেও এই গুরুত্বপুর্ণ মহাসড়কটি চারলেনে উন্নীত করার কোন পদক্ষেপই গ্রহন করা হচ্ছে না। ফলে এ অঞ্চলের হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে চরম ঝুকিপূর্ণ অবস্থার মধ্য দিয়ে। যে কারনে অহরহ ঘটছে মারত্বক সড়ক দুর্ঘটনা। আর অকালে ঝোরে যাচ্ছে অগনিত প্রাণ। যা থেকে মুক্ত পেতে অনতিবিলম্বে সরকারের প্রধান মন্ত্রী ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রীর আসু হস্তক্ষেপ কামনা করছে এ অঞ্চলের সর্বস্থরের জনগন।