যশোর শহরের হাটখোলা রোডের একটি মার্কেটে
চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ীদের হুমকি দেয়া হয়েছে। স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ
এ কাজে জড়িত বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা জানান, রোজার শুরুতেই গ্রুপটি
চাঁদা আদায়ে সক্রিয় হয়ে ওঠে। শুক্রবার প্রথম রোজায় চাঁদা না পেয়ে তারা এক
ব্যবসায়ীকে মারধর করে। এতে ওই মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ
করছে।
উল্লেখ্য, মার্কেটে রড-সিমেন্ট, ওষুধ, কাপড়সহ শতাধিক দোকান রয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে গাড়িখান রোডের রজব আলীর ছেলে সাবুসহ কয়েকজন সন্ত্রাসী বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা প্রতিদিন ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা
আদায় করছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের পর সন্ত্রাসী সাবু কয়েকজন সহযোগী নিয়ে হাটখোলা রোডের একটি ওষুধের দোকানে ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় দোকানের মালিক ডা. প্রিয়লালকে মারধর করে বোমা মেরে দোকান উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। ভয়ে তিনি টাকা দিতে বাধ্য হন। এর পর পাশের নিউ যশোর ট্রেডিংয়ের মালিক ভরত চন্দ্রের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাকে মারধর করা হয়।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হলেও তারা কোনো
ব্যবস্থা নেয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, চাঁদাবাজদের সম্পর্কে পুলিশ ওয়াকিবহাল। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিকদার আক্কাছ আলী জানান, কোথাও কোনো চাঁদাবাজি বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে পুলিশ তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে।
উল্লেখ্য, মার্কেটে রড-সিমেন্ট, ওষুধ, কাপড়সহ শতাধিক দোকান রয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে গাড়িখান রোডের রজব আলীর ছেলে সাবুসহ কয়েকজন সন্ত্রাসী বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি করে আসছে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তারা প্রতিদিন ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা
আদায় করছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের পর সন্ত্রাসী সাবু কয়েকজন সহযোগী নিয়ে হাটখোলা রোডের একটি ওষুধের দোকানে ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় দোকানের মালিক ডা. প্রিয়লালকে মারধর করে বোমা মেরে দোকান উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়। ভয়ে তিনি টাকা দিতে বাধ্য হন। এর পর পাশের নিউ যশোর ট্রেডিংয়ের মালিক ভরত চন্দ্রের কাছে চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাকে মারধর করা হয়।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হলেও তারা কোনো
ব্যবস্থা নেয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, চাঁদাবাজদের সম্পর্কে পুলিশ ওয়াকিবহাল। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় তারা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিকদার আক্কাছ আলী জানান, কোথাও কোনো চাঁদাবাজি বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে পুলিশ তাত্ক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে।
0 coment rios: