যশোরে অপহরণের তিন দিন পর একটি বাগান থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় একজন চিকিৎসককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি একটি ক্লিনিকের মালিকও। গতকাল বুধ...
যশোরে অপহরণের তিন দিন পর একটি বাগান থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় একজন চিকিৎসককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি একটি ক্লিনিকের মালিকও। গতকাল বুধবার দুপুরে সদর উপজেলার রূপদিয়া কলেজের পেছনে ভৈরব নদের পাড়ে একটি বাগান থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
ডা. খলিল যশোর সদরের বসুন্দিয়া মোড় এলাকার মহুয়া ক্লিনিকের মালিক। তাঁর বাড়ি অভয়নগরের প্রেমবাগ এলাকায়।
ওই চিকিৎসকের স্ত্রী এস এম মাহমুদা আক্তার জানান, গত রবিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রেমবাগ মোড় থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জন তাঁর স্বামীকে অপহরণ করে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে অভয়নগর থানার পুলিশকে অবহিত করা হয়। কিন্তু কোনো খোঁজ না পেয়ে পরদিন সোমবার যশোরের পুলিশ সুপারকে লিখিতভাবে জানানো হয়।
নরেন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) বিল্লাল হোসেন জানান, অপহরণের পর থেকেই ডা. খলিলকে উদ্ধার করার জন্য পুলিশ অভিযানে নামে। গতকাল বুধবার খবর পেয়ে রূপদিয়া কলেজের পেছনের বাগান থেকে হাত-মুখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তাঁকে যশোর ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ডা. খলিলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি বলে এএসআই বিল্লাল জানান।
ডা. খলিল যশোর সদরের বসুন্দিয়া মোড় এলাকার মহুয়া ক্লিনিকের মালিক। তাঁর বাড়ি অভয়নগরের প্রেমবাগ এলাকায়।
ওই চিকিৎসকের স্ত্রী এস এম মাহমুদা আক্তার জানান, গত রবিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রেমবাগ মোড় থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জন তাঁর স্বামীকে অপহরণ করে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে অভয়নগর থানার পুলিশকে অবহিত করা হয়। কিন্তু কোনো খোঁজ না পেয়ে পরদিন সোমবার যশোরের পুলিশ সুপারকে লিখিতভাবে জানানো হয়।
নরেন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) বিল্লাল হোসেন জানান, অপহরণের পর থেকেই ডা. খলিলকে উদ্ধার করার জন্য পুলিশ অভিযানে নামে। গতকাল বুধবার খবর পেয়ে রূপদিয়া কলেজের পেছনের বাগান থেকে হাত-মুখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। এরপর তাঁকে যশোর ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ডা. খলিলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি বলে এএসআই বিল্লাল জানান।