
পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহিদুল হক ইত্তেফাককে বলেন, ইন্টারপোলের
মাধ্যমে কোন রেড নোটিস জারি করা হয়নি। শুধুমাত্র আমাদের ইন্টারপোল ডেস্ক
থেকে ইন্টারপোলের দিল্লি ডেস্কে যোগাযোগ করে সালাহউদ্দিনের গ্রেফতারের
বিষয়টি আমরা নিশ্চিত হয়েছি। তিনি এখন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন, তার বিরুদ্ধে
ফরেনার্স অ্যাক্টে মামলা হয়েছে। এ অবস্থায় সালাহউদ্দিনকে দেশে ফিরিয়ে আনতে
কূটনৈতিক তত্পরতা প্রয়োজন।
এদিকে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান খান কামাল ইত্তেফাককে বলেন, দুই দেশের ইন্টারপোল ডেস্কের
মধ্যে কথা বলার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। পুলিশের পক্ষ থেকে এই ধরনের
যোগাযোগ করা হয়েছে কি-না তা তিনি জানেন না।
এদিকে মেঘালয়
পুলিশের মহাপরিচালক রাজীব মেহতাকে উদ্ধৃত করে কলকাতার ইংরেজি দৈনিক
টেলিগ্রাফ গতকাল বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। রাজীব মেহতা
টেলিগ্রাফকে বলেছেন, সালাহউদ্দিনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি
মামলা থাকার কথা জানিয়ে ইন্টারপোলের ঢাকা ইউনিট থেকে তার ব্যাপারে তথ্য
চেয়ে অনুরোধ পাঠানো হয়েছে। আমরা গত বুধবার ভারতের সিবিআইয়ের মাধ্যমে ওই
নোটিস হাতে পেয়েছি। এরপর আমরা সিবিআইকে আমাদের উত্তর দিয়েছি। তারা সেখান
থেকে বাংলাদেশকে জানাবে।
0 coment rios: