বছরের প্রথম মাসে খুলনা বিভাগে ৪৬টি হত্যাকাণ্ড, ২৭টি আত্মহত্যা, পাঁচটি ধর্ষণ, ৪৩টি অপহরণ এবং ১৬টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আর নিখোঁজ হয়েছেন ২...
বছরের প্রথম মাসে খুলনা বিভাগে ৪৬টি হত্যাকাণ্ড, ২৭টি আত্মহত্যা, পাঁচটি
ধর্ষণ, ৪৩টি অপহরণ এবং ১৬টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আর নিখোঁজ হয়েছেন ২৪
ব্যক্তি ।
এ ছাড়া এই বিভাগের সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হাতে দুই বাংলাদেশী খুন, চারজন অপহরণ এবং চারজন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। যশোরভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরের ডকুমেন্টেশন সেলের রিপোর্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সেলের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রোগ্রাম অফিসার শাউলি সুলতানা জানিয়েছেন, খুন
হওয়াদের মধ্যে ১১ জন নারী, ২৮ জন পুরুষ, চারটি ছেলেশিশু এবং তিনটি মেয়েশিশু
রয়েছে। বরাবরের মতো এ মাসেও বিভাগের সবচেয়ে বেশি মানুষ খুন হয়েছেন যশোরে।
আর ধর্ষণের ঘটনা বেশি ঘটেছে ঝিনাইদহ জেলায়। ধর্ষিতাদের মধ্যে দুইজন নারী
এবং তিনটি শিশু রয়েছে। এ ছাড়া একজন নারী ও পাঁচটি মেয়েশিশু গত মাসে যৌন
নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
শাউলি সুলতানা জানান, জানুয়ারি মাসে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের ঘটনাও অন্য জেলাগুলোর চেয়ে যশোরে বেশি ঘটেছে। আর অপহরণের ঘটনায় খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলা এবং নিখোঁজের ঘটনায় বাগেরহাট জেলা শীর্ষে।
রাইটস যশোরের ওই ডকুমেন্টেশন রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জানুয়ারিতে যশোর এবং মেহেরপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে দুই বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন। মেহেরপুর ও সাতক্ষীরা বিএসএফ অপহরণ করেছে চার বাংলাদেশীকে এবং যশোর ও সাতক্ষীরা সীমান্তে নির্যাতন করেছে আরো চার বাংলাদেশীকে।
এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে খুলনা বিভাগে ১৫৬টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। যার বেশিরভাগ ঘটে যশোর ও খুলনা জেলায়।
রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয়কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, “স্থানীয়, জাতীয় এবং আঞ্চলিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে আমরা এ প্রতিবেদন তৈরি করি। সংবাদপত্রে যে সব ঘটনার সংবাদ প্রকাশিত হয় শুধু তাই এ প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রকৃতপক্ষে অপরাধমূলক ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি।”
এ ছাড়া এই বিভাগের সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হাতে দুই বাংলাদেশী খুন, চারজন অপহরণ এবং চারজন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। যশোরভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন রাইটস যশোরের ডকুমেন্টেশন সেলের রিপোর্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শাউলি সুলতানা জানান, জানুয়ারি মাসে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের ঘটনাও অন্য জেলাগুলোর চেয়ে যশোরে বেশি ঘটেছে। আর অপহরণের ঘটনায় খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলা এবং নিখোঁজের ঘটনায় বাগেরহাট জেলা শীর্ষে।
রাইটস যশোরের ওই ডকুমেন্টেশন রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, জানুয়ারিতে যশোর এবং মেহেরপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে দুই বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন। মেহেরপুর ও সাতক্ষীরা বিএসএফ অপহরণ করেছে চার বাংলাদেশীকে এবং যশোর ও সাতক্ষীরা সীমান্তে নির্যাতন করেছে আরো চার বাংলাদেশীকে।
এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে খুলনা বিভাগে ১৫৬টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। যার বেশিরভাগ ঘটে যশোর ও খুলনা জেলায়।
রাইটস যশোরের নির্বাহী পরিচালক বিনয়কৃষ্ণ মল্লিক বলেন, “স্থানীয়, জাতীয় এবং আঞ্চলিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ওপর ভিত্তি করে আমরা এ প্রতিবেদন তৈরি করি। সংবাদপত্রে যে সব ঘটনার সংবাদ প্রকাশিত হয় শুধু তাই এ প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রকৃতপক্ষে অপরাধমূলক ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি।”