বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন যে বিগব্যাং’র ভুলের পর মহাকাশের ভগ্নাংশ
সেকেন্ডের মধ্যে খুবই-দ্রুত সম্প্রসারণ হয়ে যায়। গত বছর বাম আকাশে এমন
একট নমুনা খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। খবর বিবিসি’র।
সম্প্রতি বিআইসিইপি’র করা ওই গবেষণাটি ভুল ছিল বলে নতুন গবেষণা বেরিয়ে এসেছে।
বিআইসিইপি’র আগের গবেষণায় বলা হয়, আমাদের নিজস্ব ছায়াপথে ধুলা থেকে আলোর নির্গমনের এই সঙ্কেত বিস্মিত করেছিল।
নেতৃত্ব দেয়া মার্কিন বিআইসিইপি২ দলের সম্পৃক্ততায় এ তথ্যই নতুন গবেষণার উপসংহার।
প্রাপ্ত তথ্যের যথার্থতা মূল্যায়নে প্রাসঙ্গিকতায় জড়িতদের দৃষ্টিগোচর
করানোর জন্য বর্ণনার একটি কাগজ ‘ফিজিক্যাল রিভিউ লেটারস্’ নিবন্ধে জমা দেয়া
হয়।
শুক্রবার অফিসিয়াল ফ্রেঞ্চ ওয়েসাইটে সারসংক্ষেপ পোস্ট করা
হয়েছে। পরে একটি প্রেস রিলিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছিল যদিও লিখার সময়ও কাগজটি
জনসাধারণের জন্য ছিল না।
ইতিমধ্যে বিআইসিইপি২ দলটি ওই সনাক্তের
ব্যাপারে তাদের আত্মবিশ্বাসের কমতির কথা জানায়। কিন্তু নতুন কাগজটি
গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটা ‘প্রতিযোগী’ বিজ্ঞানীদের সহ-রচনা। এগুলো হলো
গবেষকদের ‘কোয়ান্টাম থিউরির সাথে সম্পৃক্ত সহায়তা সংঘ’ যারা ইউরোপীয় মহাকাশ
সংস্থা (Esa) স্যাটালাইট পরিচালনা করে একই বিস্তারের নমুনা পর্যবেক্ষণ
করছিলেন।
স্যাটালাইটটির যন্ত্রসংক্রান্ত দলের একটি ওয়েব সাইটে
‘উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি’র যন্ত্রপাতি’ (HFI) ছিল। যেটা যৌথ নির্ণীত পরিমাণের
ফলাফল। শুক্রবার এ তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। এসা (Esa) প্রেস রিলিজ অনুসারে সকল
একীভূত প্রচেষ্টা আসল সঙ্কেতের সম্ভাব্য পরিমাণে উচ্চ সীমায় রাখতে পারে।
ভবিষ্যৎ গবেষণার জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ হবে যে আধুনিক বিজ্ঞানে মহান আবিষ্কারে কোন প্রচেষ্টাটি নেয়া যায়।
0 coment rios: