সন্ধ্যা থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত নিজের স্মার্টফোন বা ট্যাবে ই-বুক বা ফেসবুক ঘাঁটার যে অভ্যাস আপনি গড়ে তুলেছেন, তার ভয়াবহ দিকগ...
সন্ধ্যা থেকে শুরু করে গভীর রাত
পর্যন্ত নিজের স্মার্টফোন
বা ট্যাবে ই-বুক বা ফেসবুক ঘাঁটার
যে অভ্যাস আপনি গড়ে তুলেছেন,
তার ভয়াবহ
দিকগুলো সম্পর্কে আপনি কতটাসচেতন?
হাবার্ড মেডিকেল স্কুলের একদল
ডাক্তার আপনার শরীর আর মনের ওপর
এসব ডিজিটাল অভ্যাসের
নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে গবেষণায়
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী এক
সতর্কবার্তা ঘোষণা করেছে।
ধরুন, ওয়েবে আপনি দীর্ঘ
কোনো বইয়ের
তালিকা থেকে প্রত্যাশিত
কোনো বই বা তার লেখককে খুঁজছেন।
কিংবা ফেসবুকে দীর্ঘ
কোনো বিবৃতি বা স্ট্যাটাস
দিচ্ছেন- আর এ সময়ে আপনার
অজান্তেই স্মার্টফোন, ল্যাপটপ
বা ট্যাব থেকে বের হওয়া নীলাভ
আলোর তরঙ্গ আপনার ঘুমের জন্য
নির্ধারিত মেলাটনিনের নিঃসরণ
মাত্রা কমিয়ে দিচ্ছে। যার
ফলে আপনার দেহঘড়ির দিনরাত্রির
স্বাস্থ্যকর ছন্দময়তা ধীরে ধীরে নষ্ট
হয়ে যাচ্ছে। আপর ক্রমাগত নির্ঘুম
থেকে আপনার শরীরের ভেতর
বাসা বাঁধে হার্টের অসুখ, স্নায়ুবিক
দুর্বলতা, ডয়েবেটিস ও ক্যান্সারের
জীবাণু।
মেলাটনিন নামক এ
হরমোনটি সন্ধ্যা থেকে আপনার
শরীরে তৈরি হতে শুরু করে,
যা আপনাকে একসময় ঘুমের
রাজ্যে নিয়ে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ১২ নারী-
পুরুষের ওপর পাঁচ দিনের
একটি পরীক্ষা চালানো হয়।
এক্ষেত্রে প্রথম
ছয়জনকে খালি চোখে বই
পড়তে দেয়া হয়। আর
বাকি ছয়জনকে স্মার্টফোনে কাজ
করা বা বই পড়তে দেয়া হয়। পাঁচ দিন
পরে পরীক্ষা শেষে দেখা যায়,
স্মার্টফোন পাঠকদের
রক্তে মেলাটনিনের
মাত্রা ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে।
স্মার্টফোনবিহীন জীবনযাপন
হয়তো সম্ভব নয়। কিন্তু একটু নিয়ন্ত্রিত
হতে পারলে প্রযুক্তির এসব ক্ষতিকর
প্রভাব থেকে নিজেকে নিরাপদ
রাখা অশ্যই সম্ভব বলে জানিয়েছেন
ড. ভিক্টরিয়া রিভেল।
আমরা স্মার্টফোনের
সঙ্গে প্রতিদিনের
জীবনযাপনকে যুক্ত করে নিচ্ছি।
সকালে স্মার্টফোনের এলার্ম
শুনে জেগে ওঠার পর সারা দিন
ফেসবুকিং, ম্যাসেজ, ফোন
করা দিয়ে প্রায় কয়েক
ঘণ্টাআমরাধারাবাহিকভাবেস্মার্টফোন
ব্যবহার করছি। আর ক্রমশ নির্ঘুম অবস্থার
দিকে নিজেদের ঠেলে দিচ্ছি।
প্রতিদিনের অভ্যাসের
সঙ্গে স্মার্টফোনের স্ক্রিনের
যোগসূত্র যত কম রাখা যায়, ততই
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কল্যাণকর
বলেই মনে করছে গবেষক দলটি।
সূত্রঃ যুগান্তর
পর্যন্ত নিজের স্মার্টফোন
বা ট্যাবে ই-বুক বা ফেসবুক ঘাঁটার
যে অভ্যাস আপনি গড়ে তুলেছেন,
তার ভয়াবহ
দিকগুলো সম্পর্কে আপনি কতটাসচেতন?
হাবার্ড মেডিকেল স্কুলের একদল
ডাক্তার আপনার শরীর আর মনের ওপর
এসব ডিজিটাল অভ্যাসের
নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে গবেষণায়
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী এক
সতর্কবার্তা ঘোষণা করেছে।
ধরুন, ওয়েবে আপনি দীর্ঘ
কোনো বইয়ের
তালিকা থেকে প্রত্যাশিত
কোনো বই বা তার লেখককে খুঁজছেন।
কিংবা ফেসবুকে দীর্ঘ
কোনো বিবৃতি বা স্ট্যাটাস
দিচ্ছেন- আর এ সময়ে আপনার
অজান্তেই স্মার্টফোন, ল্যাপটপ
বা ট্যাব থেকে বের হওয়া নীলাভ
আলোর তরঙ্গ আপনার ঘুমের জন্য
নির্ধারিত মেলাটনিনের নিঃসরণ
মাত্রা কমিয়ে দিচ্ছে। যার
ফলে আপনার দেহঘড়ির দিনরাত্রির
স্বাস্থ্যকর ছন্দময়তা ধীরে ধীরে নষ্ট
হয়ে যাচ্ছে। আপর ক্রমাগত নির্ঘুম
থেকে আপনার শরীরের ভেতর
বাসা বাঁধে হার্টের অসুখ, স্নায়ুবিক
দুর্বলতা, ডয়েবেটিস ও ক্যান্সারের
জীবাণু।
মেলাটনিন নামক এ
হরমোনটি সন্ধ্যা থেকে আপনার
শরীরে তৈরি হতে শুরু করে,
যা আপনাকে একসময় ঘুমের
রাজ্যে নিয়ে যায়।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ১২ নারী-
পুরুষের ওপর পাঁচ দিনের
একটি পরীক্ষা চালানো হয়।
এক্ষেত্রে প্রথম
ছয়জনকে খালি চোখে বই
পড়তে দেয়া হয়। আর
বাকি ছয়জনকে স্মার্টফোনে কাজ
করা বা বই পড়তে দেয়া হয়। পাঁচ দিন
পরে পরীক্ষা শেষে দেখা যায়,
স্মার্টফোন পাঠকদের
রক্তে মেলাটনিনের
মাত্রা ক্রমাগত হ্রাস পেয়েছে।
স্মার্টফোনবিহীন জীবনযাপন
হয়তো সম্ভব নয়। কিন্তু একটু নিয়ন্ত্রিত
হতে পারলে প্রযুক্তির এসব ক্ষতিকর
প্রভাব থেকে নিজেকে নিরাপদ
রাখা অশ্যই সম্ভব বলে জানিয়েছেন
ড. ভিক্টরিয়া রিভেল।
আমরা স্মার্টফোনের
সঙ্গে প্রতিদিনের
জীবনযাপনকে যুক্ত করে নিচ্ছি।
সকালে স্মার্টফোনের এলার্ম
শুনে জেগে ওঠার পর সারা দিন
ফেসবুকিং, ম্যাসেজ, ফোন
করা দিয়ে প্রায় কয়েক
ঘণ্টাআমরাধারাবাহিকভাবেস্মার্টফোন
ব্যবহার করছি। আর ক্রমশ নির্ঘুম অবস্থার
দিকে নিজেদের ঠেলে দিচ্ছি।
প্রতিদিনের অভ্যাসের
সঙ্গে স্মার্টফোনের স্ক্রিনের
যোগসূত্র যত কম রাখা যায়, ততই
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কল্যাণকর
বলেই মনে করছে গবেষক দলটি।
সূত্রঃ যুগান্তর