চলতি মাসেই চূড়ান্ত হচ্ছে অনলাইন নীতিমালা। ‘জাতীয় রেগুলেটরি কমিটি’র সভায় বুধবার এর খসড়া নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ...
চলতি মাসেই চূড়ান্ত হচ্ছে অনলাইন নীতিমালা। ‘জাতীয় রেগুলেটরি কমিটি’র
সভায় বুধবার এর খসড়া নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা
তছির আহমেদের সভাপতিত্বে তথ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেন্টারে এ সভা অনুষ্ঠিত
হয়।
উপ-কমিটির তৈরি করা খসড়াটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বৈঠকে ভাষাগত বা টেকনিক্যাল বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিটিকে ১০ দিনের সময় দেয়া হয়েছে। মূল্যায়ণ শেষে চলতি মাসেই চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হবে অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২।
নীতিমালার খসড়া অনুমোদন বিষয়ে নীতিমালা মূল্যায়ণ কমিটির আহবায়ক মোস্তফা জব্বার নতুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যেই ১৩ সদস্যসের কমিটি বসে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করবে।
এর আগে গত এপ্রিলে মোস্তফা জব্বার নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের একটি উপকমিটি প্রধান তথ্য কর্মকর্তার কাছে এই খসড়াটি জমা দিয়েছিলো।
অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২ শীর্ষক এই খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইন গণমাধ্যম প্রকাশের জন্য লাইসেন্স নেয়ার সময় ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে এককালীন পাঁচ লাখ টাকা তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। প্রতিবছর ৫০ হাজার টাকা দিয়ে লাইসেন্স নবায়ন করা যাবে। লাইসেন্স নবায়ন ফি পুনর্নির্ধারণের সুযোগ থাকবে সরকারের।
অনুমোদিত খসড়া বলা হয়েছে, অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেবে তথ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে অফেরতযোগ্য ৫ হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার জমা দিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে।
আবেদনের সঙ্গে ফেরতযোগ্য দুই লাখ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার দিতে হবে। লাইসেন্স দেয়ার সময় এই টাকা জামানত হিসাবে বিবেচিত হবে। অনুমোদন পাওয়ার এক বছরের মধ্যে সম্প্রচারে যেতে না পারলে লাইসেন্স বাতিল করা হবে বলে খসড়ায় বলা হয়েছে।
কোনো অনলাইন গণমাধ্যমের মালিক/পরিচালক সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে একাধিক অনলাইনের মালিক/পরিচালক হতে পারবেন বলেও খসড়ায় উল্লেখ রয়েছে।
সরকারের অনুমোদন ছাড়া লাইসেন্স বা শেয়ার সম্পূর্ণ বা আংশিক হস্তান্তর করা যাবে না উল্লেখ করে খসড়ায় বলা হয়েছে, নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি করে সরকারি কোষাগারে দুই লাখ টাকা ফি দিয়ে লাইসেন্স বা শেয়ার হস্তান্তর করা যাবে। আর লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন গণমাধ্যমে প্রচারিত বিজ্ঞাপন বাবদ প্রাপ্ত অর্থের দুই শতাংশ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।
অনলাইন গণমাধ্যমের সম্পাদকের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতক/সমমানের হতে হবে বাধ্যবাধকতা রেখে খসড়ায় বলা হয়, সম্পাদক হতে গেলে প্রথম শ্রেণীর পত্রিকায় দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতাও থাকতে হবে।
সম্প্রচারিত বিষয়গুলোর রেকর্ড ৯০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে বলেও খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে। অনলাইন গণমাধ্যম স্থাপন ও পরিচালনায় তথ্য সচিবের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ‘জাতীয় রেগুলেটরি কমিটি’ এবং তদারকির জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিবের নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছে মোস্তফা জব্বার নেতৃত্বাধীন উপকমিটি।
উপ-কমিটির তৈরি করা খসড়াটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে বৈঠকে ভাষাগত বা টেকনিক্যাল বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিটিকে ১০ দিনের সময় দেয়া হয়েছে। মূল্যায়ণ শেষে চলতি মাসেই চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হবে অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২।
নীতিমালার খসড়া অনুমোদন বিষয়ে নীতিমালা মূল্যায়ণ কমিটির আহবায়ক মোস্তফা জব্বার নতুন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যেই ১৩ সদস্যসের কমিটি বসে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করবে।
এর আগে গত এপ্রিলে মোস্তফা জব্বার নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের একটি উপকমিটি প্রধান তথ্য কর্মকর্তার কাছে এই খসড়াটি জমা দিয়েছিলো।
অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২ শীর্ষক এই খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইন গণমাধ্যম প্রকাশের জন্য লাইসেন্স নেয়ার সময় ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে এককালীন পাঁচ লাখ টাকা তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। প্রতিবছর ৫০ হাজার টাকা দিয়ে লাইসেন্স নবায়ন করা যাবে। লাইসেন্স নবায়ন ফি পুনর্নির্ধারণের সুযোগ থাকবে সরকারের।
অনুমোদিত খসড়া বলা হয়েছে, অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেবে তথ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে অফেরতযোগ্য ৫ হাজার টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার জমা দিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে।
আবেদনের সঙ্গে ফেরতযোগ্য দুই লাখ টাকার ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার দিতে হবে। লাইসেন্স দেয়ার সময় এই টাকা জামানত হিসাবে বিবেচিত হবে। অনুমোদন পাওয়ার এক বছরের মধ্যে সম্প্রচারে যেতে না পারলে লাইসেন্স বাতিল করা হবে বলে খসড়ায় বলা হয়েছে।
কোনো অনলাইন গণমাধ্যমের মালিক/পরিচালক সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে একাধিক অনলাইনের মালিক/পরিচালক হতে পারবেন বলেও খসড়ায় উল্লেখ রয়েছে।
সরকারের অনুমোদন ছাড়া লাইসেন্স বা শেয়ার সম্পূর্ণ বা আংশিক হস্তান্তর করা যাবে না উল্লেখ করে খসড়ায় বলা হয়েছে, নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি করে সরকারি কোষাগারে দুই লাখ টাকা ফি দিয়ে লাইসেন্স বা শেয়ার হস্তান্তর করা যাবে। আর লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন গণমাধ্যমে প্রচারিত বিজ্ঞাপন বাবদ প্রাপ্ত অর্থের দুই শতাংশ সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে।
অনলাইন গণমাধ্যমের সম্পাদকের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতক/সমমানের হতে হবে বাধ্যবাধকতা রেখে খসড়ায় বলা হয়, সম্পাদক হতে গেলে প্রথম শ্রেণীর পত্রিকায় দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতাও থাকতে হবে।
সম্প্রচারিত বিষয়গুলোর রেকর্ড ৯০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে বলেও খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে। অনলাইন গণমাধ্যম স্থাপন ও পরিচালনায় তথ্য সচিবের নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের ‘জাতীয় রেগুলেটরি কমিটি’ এবং তদারকির জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিবের নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছে মোস্তফা জব্বার নেতৃত্বাধীন উপকমিটি।