যশোরে জেকে বসেছে শীত। হিমেল বাতাসে মানুষের যবুথবু অবস্থা। দুপুরের আগে সূর্যের দেখা মিলছে না। তাই রাত-দিন সমানতালে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ...
এই ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে শিশু ও বয়োবৃদ্ধরা। গত দুই দিন যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রুগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দুপুর পর্যন্ত যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৫৫ শিশুকে ভর্তি করা হয়েছে। শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহাবুবুর রহমান জানান, শীত কমে গেলে শিশুরা ঠান্ডা জনিত রোগ থেকে রক্ষা পাবে। আর এই মুহুর্তে শিশুর অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে যেন কোন ভাবে শিশুর ঠান্ডা না লাগে। শিশুকে সব সময় গরম কাপড় পরিয়ে রাখতে হবে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পড়লে প্রয়োজনে ঘরে রুম হিটার ব্যবহার করতে হবে। তাহলেই শিশুরা ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা পাবে।