জানা
গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে জসীম উদ্দীন হল সংলগ্ন দোকানে খেতে আসেন জিয়া হলের
শিক্ষার্থী ইমরান। বের হয়ে যাওয়ার পথে তিনি জসীম উদ্দীন হলের সীমানা
প্রাচীর ঘেষে প্রস্রাব করেন। তা দেখে প্রতিবাদ করেন জসীম উদ্দীন হল
ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা হামিদ। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বাক-বিতণ্ডার
এক পর্যায় জসীম উদদীন হলের আরো কয়েকজন গিয়ে ইমরানকে মারধর করে। পরে এ
ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় হলের ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষ প্রায় সোয়া ঘণ্টা ধরে চলে। এসময় দুই পক্ষই ইট নিক্ষেপ করতে থাকে।
এতে কমপক্ষে ৪০ জনের মতো আহত হন। এক পর্যায়ে শাহবাগ থানা থেকে বিপুলসংখ্যক
পুলিশ এসে সংঘর্ষÂ থামায়।
Â
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. এএম আমজাদ আলী বলেন, “সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অর্ধ-শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তদন্ত করেÂ দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
Â
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. এএম আমজাদ আলী বলেন, “সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অর্ধ-শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তদন্ত করেÂ দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।”
0 coment rios: